কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অপহরণকারী চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার, ২ অপহৃত উদ্ধার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অপহরণকারী চক্রের ৮ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে অপহৃত দুই যুবককেও উদ্ধার করা হয়। রোববার ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার কাউতলী গ্রামের আজমল হোসেন ভূইয়ার বাড়ির চতুর্থতলার ভাড়াটিয়া শাহ আলম ওরফে পলাশের (৪০) বাসা থেকে তাদের গ্রেপ্তার ও অপহৃত দুই যুবককে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া যুবকরা হলেন-সরাইল উপজেলার ইসলামাবাদ গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে মো. সোহেল মিয়া (২৪) ও একই এলাকার আরিস ঠাকুরের ছেলে কুতুব মিয়া-(২৮)। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন-ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের রাজঘর গ্রামের বাচ্চু মিয়ার স্ত্রী লুৎফা বেগম (৩২), একই গ্রামের মৃত সিরাজ মিয়ার ছেলে মোজাম্মেল (২৫), কসবা উপজেলার শিকারপুর গ্রামের শাহ আলম ওরফে পলাশ-(৪০), পলাশের স্ত্রী আইরিন আক্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার ভাদুঘর গ্রামের আবন আলীর মেয়ে পলি আক্তার (২৮), পৌর এলাকার দাতিয়ারা গ্রামের মৃত কামাল উদ্দিনের ছেলে আসাদুজ্জামান মিশাল (২৮), পৌর এলাকার কাজীপাড়া গ্রামের খায়ের মিয়ার ছেলে জাবেদ (৩৪) ও নবীনগর উপজেলার বান্ডুসার গ্রামের নূরুল ইসলামের ছেলে মামুন (২৩)। পুলিশ জানায়, অপহরণকারী লুৎফা বেগম মোবাইল ফোনে সখ্যতা সৃষ্টি করে গত শনিবার বিকেল ৪টার দিকে ভিকটিম মো. সোহেল মিয়া ও কুতুব মিয়াকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার কাউতলী গ্রামের আজমল হোসেন ভূইয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া কসবা উপজেলার শিকারপুর গ্রামের শাহ আলম ওরফে পলাশের বাসায় ডেকে নিয়ে যান। পরে বাসায় থাকা অন্যান্য অপরহরণকারীরা ভিকটিম সোহেল এবং কুতুব মিয়াকে আটক করে তাদের হাত ও চোখ বেঁধে ফেলে। অপহরণকারীরা তাদের স্বজনের কাছে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করে মোটা অঙ্কের টাকা মুক্তিপণ দাবি করতে থাকে। অপহৃত যুবকদের পরিবারের লোকজন বিষয়টি সরাইল থানা পুলিশকে জানান। পরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন রেজার নেতৃত্বে পুলিশ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে অপহরণকারীদের স্থান চিহ্নিত করে রাতে অভিযান চালায়। ভোরে ৮ অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করে তাদের কাছ থেকে অপহৃত দুই যুবককে উদ্ধার করা হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন