You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাধারণ সম্পাদক ও মন্ত্রিত্ব একসঙ্গে যায় না

বঙ্গবন্ধু ছাপ্পান্ন-সাতান্ন সালে আতাউর রহমান খানের নেতৃত্বে মন্ত্রিসভায় ৯ মাসের জন্য মন্ত্রী হয়েছিলেন। ওই মন্ত্রিত্ব ত্যাগ করে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদকের পদ নিয়েছিলেন। কারণ, তিনি বুঝেছিলেন, বাঙালি জাতির মুক্তি চাইলে মন্ত্রিত্ব করে তা পারা যাবে না। বরং সংগঠনকে সুসংহত করতে হবে। তৃণমূলে কাজ করতে হবে। আওয়ামী লীগকে বাঙালি জাতির মুক্তিমঞ্চে পরিণত করতে হবে। আবার স্বাধীনতার পরে তাঁকে যখন আওয়ামী লীগের সভাপতি করা হলো, তখন তিনি বারবার বলেছিলেন, এটা গণতন্ত্রসম্মত নয়। কিন্তু তখন আওয়ামী লীগের ভেতর থেকে বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করা হয়েছিল, এককালীন ব্যতিক্রম হিসেবে মেনে নেওয়ার জন্য। সব সময়ের জন্য নয়। তিনি উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তখন তা গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু ১৯৭৪ সালে যখন দলের কাউন্সিল হলো, তখনো তাঁকে এই পদে থেকে যাওয়ার জন্য পুনরায় অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি তা অগ্রাহ্য করেন। এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে দলের সাধারণ সম্পাদক ও জিল্লুর রহমান সভাপতি হয়েছিলেন। আমিও মনে করি, যিনি দলের সাধারণ সম্পাদকের পদে থাকবেন, তাঁর মন্ত্রীর পদ গ্রহণ না করাই ভালো। কারণ, তাতে দল বা মন্ত্রণালয়—কোনোটার প্রতিই পুরোপুরি সুবিচার করা যায় না। আমি মনে করি, আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে এ ব্যাপারে যে নিষেধাজ্ঞা ছিল, সেটি আবার ফিরিয়ে আনার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করা উচিত। তবে দলের যাঁরা কাউন্সিলর রয়েছেন, তাঁরাই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন