আমেরিকায় ৪৫ বয়সোর্ধ্ব প্রতি চারজনের একজন স্ট্যাটিন গ্রুপের ওষুধ (অ্যাটরভ্যাস্ট্যাটিন, লোভাস্ট্যাটিন, রসুভ্যাস্ট্যাটিন, সিমভ্যাস্ট্যাটিন, ইমভ্যাস্টাটিন, ফ্লুভ্যাস্ট্যাটিন, প্রেভ্যাস্ট্যাটিন) গ্রহণ করেন। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য বিশ্বব্যাপী ব্যাপক হারে স্ট্যাটিন গ্রুপের এই ওষুধগুলো ব্যবহৃত হচ্ছে। কোলেস্টেরল কমানোর ক্ষেত্রে স্ট্যাটিন ওষুধগুলো বেশ কার্যকর হলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করেও সমপরিমাণ কোলেস্টেরল কমানো সম্ভব। এ পর্যন্ত সারা বিশ্বে পরিচালিত প্রায় ৯০০ গবেষণা ফলাফলে দেখা গেছে, কোলেস্টেরল কমানোর জন্য ব্যবহৃত স্ট্যাটিন গ্রুপের এসব ওষুধের মারাত্মক ধ্বংসাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। পেশি ধ্বংস, ডায়াবেটিস ও ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি- এমন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে অন্যতম। এক গবেষণা রিপোর্টে বলা হয়েছে, জন্মগতভাবে যাদের রক্তে মাত্রাতিরিক্ত কোলেস্টেরল থাকে, তাদের জন্য স্ট্যাটিন গ্রুপের ওষুধগুলো প্রযোজ্য হতে পারে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.