You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘গায়ের জ্বালা’ মেটাতে গিয়ে ভারত যেভাবে ধরা খেল

ভারত ও পাকিস্তানের ৮৭ ঘণ্টার পালটাপালটি সামরিক হামলার অবসান হলেও এর জের রয়ে যাবে আরও কয়েকদিন। ১০ মে ভারত ও পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনেরও অভিযোগ আসে উভয়পক্ষ থেকে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে এসব অভিযোগ আসা অস্বাভাবিক নয়। যুদ্ধ-পরবর্তী পরিস্থিতিতে এ ধরনের বাদ-প্রতিবাদ থাকবেই। উভয় দেশের মিডিয়ায় তথ্য ও অপতথ্যের লড়াইও চলবে। পাক-ভারতের ক্ষণস্থায়ী এ সংঘর্ষে এ দুটো দেশের মিডিয়ার রোল ছিল চোখে পড়ার মতো। যে কোনো যুদ্ধে মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। নিজ দেশের সাফল্যগাথা তুলে ধরা এবং শত্রুপক্ষের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো, যুদ্ধেরই একটি অংশ। যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সৈনিক ও নাগরিকদের মনোবল চাঙা রাখার ক্ষেত্রেও মিডিয়ার ভূমিকা অস্বীকার করা যায় না।

যুদ্ধের শুরুতেই ভারতের মূলধারার গণমাধ্যম ও ডিজিটাল প্ল্যাটফরমগুলো এ কাজটি বেশ জোরেশোরেই শুরু করেছিল, যা এখনো অব্যাহত আছে। ক্ষণস্থায়ী এ যুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত খুব বেশি সুবিধা করতে পেরেছে বলা যাচ্ছে না। আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় চোখ রাখলেই তা আঁচ করা যায়। এ যুদ্ধে ভারত বেশ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে। ৭ মে গভীর রাতে ভারত আক্রমণ করার পর তাৎক্ষণিক পালটা জবাব দিলেও ভারতের ওপর পুরোদস্তুর আক্রমণের জন্য ৩ দিন সময় নিয়েছে পাকিস্তান। ভারতের দাবি, তারা একযোগে পাকিস্তানে অবস্থিত ৯টি জঙ্গি আস্তানায় আঘাত হেনেছে; কোনো সামরিক স্থাপনা তাদের নিশানা ছিল না। কিন্তু আদতে দেখা গেল, ওই আক্রমণে শিশুসহ ২৬ বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে জঙ্গিগোষ্ঠীর পরিবারের সদস্যও রয়েছেন ভারত দাবি করলেও বিশ্বাসযোগ্য কোনো সূত্র তা নিশ্চিত করেছে বলে শোনা যায়নি। ভারতের এ আক্রমণকে সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত বিবেচনা করে পাকিস্তান ১০ মে কাকডাকা ভোরে ভারতের একাধিক সামরিক স্থাপনাসহ একযোগে ৩৬টি শহরে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে ব্যাপক ক্ষতি করে। পাকিস্তান ভারতের আদমপুরে অবস্থিত একটি রাশিয়ার তৈরি ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ‘এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা’ ধ্বংস করার দাবি করেছে। এ ছাড়াও ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে বলেও দাবি করে। এ পাঁচটি যুদ্ধবিমানের মধ্যে ফ্রান্স থেকে ক্রয় করা অত্যাধুনিক ৩টি রাফায়েল বিমানও আছে। ভারত অবশ্য আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার খবর সরাসরি অস্বীকার করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন