কৃষি খাতের সংস্কারেই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি

দেশ রূপান্তর অধ্যাপক আব্দুল বায়েস প্রকাশিত: ২০ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:৩৯

বাংলাদেশে খাদ্যশস্যের উৎপাদন লাগাতার বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাধীনতার পর গত ৫৩ বছরে খাদ্যশস্যের উৎপাদন বছরে গড়ে প্রায় ৩ শতাংশ হারে, প্রায় চারগুণ। তার পরও বাজার অস্থির। বিপুল পরিমাণ খাদ্যশস্য প্রতি বছর আমরা আমদানি করছি চাল, গম ও ভুট্টাসহ অন্যান্য পণ্য। শুধু দানাদার খাদ্যশস্যের আমদানির পরিমাণ দাঁড়ায় বছরে ৭০-৮০ লাখ টন। এর সঙ্গে অন্যান্য কৃষিপণ্য যেমন ডাল, তেলবীজ, চিনি, মসলা ও দুগ্ধজাত পণ্য যোগ করা হলে মোট আমদানির পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০-১০০ লাখ টন। টাকার অংকে আমদানি ব্যয়ের পরিমাণ ৮০-৯০ হাজার কোটি টাকা। তার পরও দেশে খাদ্যনিরাপত্তার ঘাটতি আছে, বৃদ্ধি পাচ্ছে খাদ্য মূল্যস্ফীতি।


বর্তমানে দেশের প্রায় ২২ শতাংশ মানুষ খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এটি দূর করতে হলে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবার জন্য খাদ্য ও পুষ্টির নিশ্চয়তা বিধান করতে হলে কৃষিপণ্যের উৎপাদন বছরে গড়ে ৪-৫ শতাংশ হারে আরও দ্রুত বাড়াতে হবে। সেই সঙ্গে বিতরণ ব্যবস্থার উন্নতি সাধন করতে হবে। বাড়াতে হবে কৃষিপণ্যের বাজারজাত উদ্বৃত্ত। এক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ অনেক। উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে আছে কৃষিজমি হ্রাস, আবাদযোগ্য জমি চাষের বাইরে ফেলে রাখা, জমির উর্বরতা হ্রাস, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব, খাদ্য অপচয়, অদক্ষ বাজার ব্যবস্থা ইত্যাদি। দারিদ্র্য হ্রাসে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধির প্রভাব মূল্যায়ন করতে গেলে দারিদ্র্য হ্রাসে প্রবৃদ্ধির স্থিতিস্থাপকতা- ইলাস্টিসিটি অব গ্রোথ অন পভার্টি রিডাকশন-পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। অর্থাৎ গড় জাতীয় আয় যদি এক শতাংশ বাড়ে তাহলে দারিদ্র্যের হার কী পরিমাণ কমে সেই সম্পর্কটা দেখার প্রয়াস নেওয়া দরকার বলে গবেষকরা মনে করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও