পাঁচ মাসে বঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকারসহ নানা দাবিতে ১০১ আন্দোলন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৮

কে কখন কোন দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বসবেন, এমন একটা আশঙ্কা নিয়ে ঢাকার মানুষকে এখন চলাচল করতে হয়। প্রায় প্রতিদিনই কোনো না কোনো ব্যানারে ব্যস্ত সড়কে হাজির হচ্ছেন কেউ না কেউ। যাঁরা সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করছেন, তাঁদের বেশির ভাগ নিজেদের ‘বঞ্চিত’ বা ‘বৈষম্যের শিকার’ দাবি করছেন।


কেউ সুনির্দিষ্ট ‘ব্যানার’ নিয়ে আন্দোলন করছেন, আবার কেউ ব্যানার ছাড়াই হঠাৎ সড়কে নেমে বিক্ষোভ করছেন। যেমন গত ২৬ আগস্ট সকালে হঠাৎ শাহবাগ এলাকার সড়ক অবরোধ করেন প্যাডেলচালিত শত শত রিকশাচালক। তাঁদের দাবি, ব্যাটারিচালিত রিকশা ঢাকার সড়কে চলতে পারবে না।


সেদিন শাহবাগের পাশাপাশি ঢাকার আরও কিছু এলাকার সড়কে নেমেছিলেন প্যাডেলচালিত রিকশাচালকেরা। তবে ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় নামলেও সুনির্দিষ্ট কোনো সংগঠনের ব্যানারে তাঁরা সেদিন জড়ো হননি। যে যাঁর মতো করে এলেও ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না ঢাকায়, এটিই ছিল মূল দাবি।


এ ঘটনার আড়াই মাস পর গত ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টের এক নির্দেশনার বিরোধিতা করে ঢাকার রাজপথে আন্দোলনে নামেন ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকেরা। তাঁরা ঢাকার বিভিন্ন এলাকার সড়ক অবরোধ করে শুরু করেন আন্দোলন। ওই আন্দোলনের মধ্যে ২১ নভেম্বর ঢাকার মহাখালীতে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। শেষ পর্যন্ত ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকেরা অবশ্য সফল হয়েছেন। রাজধানী ঢাকার মূল সড়কগুলো বাদে অলিগলির সড়কে চলাচলের অনুমতি আদায় করতে পেরেছেন তাঁরা। যদিও মূল সড়কেও এখন ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে দেখা যাচ্ছে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও