জ্বালানি রূপান্তর কেন ও কার স্বার্থে

বণিক বার্তা এম শামসুল আলম প্রকাশিত: ০১ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৪৯

প্রকট বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট এবং চরম আর্থিক ঘাটতি মোকাবেলায় ন্যূনতম ব্যয়ে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংস্কার/রূপান্তর এখন জরুরি। ২০০৯ সালে বিগত সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের সময় বিদ্যুৎ সংকট প্রকট ছিল। তখন জ্বালানি বা আর্থিক ঘাটতির কথা শোনা যায়নি। উৎপাদনক্ষমতা স্বল্পতার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত ছিল। বিগত সরকার যাওয়ার সময় ২০২৪ সালে প্রকট বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট, চরম আর্থিক ঘাটতি এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসহ বিদ্যুৎ ও জ্বালানির অসহনীয় মূল্যস্ফীতি রেখে গেছে। কম-বেশি ১০ শতাংশ বিদ্যমান মূল্যস্ফীতির মধ্যে ৬ শতাংশের জন্য প্রত্যক্ষভাবে দায়ী বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি। অব্যাহত সংকটে মূল্যবৃদ্ধিও অব্যাহত। এখন বিপরীত পরিস্থিতি তথা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংকট অব্যাহত হ্রাসে মূল্যহ্রাস নিশ্চিত করার জন্য সংস্কার দরকার। এটিই বর্তমান সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। 


এ শতাব্দীর শুরুর দিকে ন্যূনতম মূল্যে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গ্যাস, কয়লা ও বিদ্যুৎ রফতানির প্রচেষ্টা জনগণের আন্দোলনের মুখে প্রতিহত হয়। রফতানি প্রতিহত হলেও সেই লক্ষ্যে জাতীয় সক্ষমতায় নিজস্ব বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সম্পদ উন্নয়নের পরিবর্তে বিগত সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর গ্যাস, কয়লা ও বিদ্যুৎ আমদানি বৃদ্ধিতে বেশি গুরুত্ব দেয় এবং লুণ্ঠনের লক্ষ্যে অলিগার্ক সৃষ্টি ও প্রতিযোগিতাবিহীন বিনিয়োগ দ্বারা অবকাঠামোগত উন্নয়নের অজুহাত খাড়া করে। বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করায় ওই লক্ষ্য অর্জন উপযোগী সংস্কার করার মতো পরিস্থিতি ফিরে আসে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও