কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ : যেভাবে খরা কাটাল ভারত

ঢাকা পোষ্ট পবিত্র কুন্ডু প্রকাশিত: ৩০ জুন ২০২৪, ১৯:০২

কেনসিংটন ওভালের পাশের সমুদ্রে রোহিত শর্মা ডুব দিয়েছেন কি না বলতে পারি না। দিয়ে থাকলে তা সৌরভ গাঙ্গুলীর অনুমান মতো ব্যর্থতার জ্বালা জুড়াতে নিশ্চয়ই নয়। বরং সাফল্যের আনন্দে এতদিনের তৃষিত হৃদয়কে সুনীল সলিলের অবগাহনে শান্ত করতে।


দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পলাতক তকমাটা প্রায় সেঁটে যাচ্ছিল ভারতের গায়ে। তা প্রায় মৌরসী পাট্টা গেড়ে বসে যাওয়ার আগ মুহূর্তে খসিয়ে ফেলতে পারলেন রোহিতরা।


হ্যাঁ, রোহিতরাই। এখানে বহুবচন। সবার মিলিত অবদানেই দারুণ এক জয় ছিনিয়ে নিতে পারলো টিম ইন্ডিয়া। রোহিত অনেকটাই নিজের ব্যাটে চড়িয়ে ভারতকে এনে তোলেন ফাইনালে। যেখানে তার ব্যাটের অবদান মাত্র ৯ রান। কিন্তু তার প্রত্যাশা মতোই জমিয়ে রাখা রানগুলো ফাইনালের ২২ গজে ছেড়ে দিলেন বিরাট কোহলি।


আগের ৭ ম্যাচে যে কোহলির মোট রান মাত্র ৭৫, সেই কোহলিই একপ্রান্ত থেকে রোহিত-ঋষভ-সূর্যকুমারের অকাল বিদায়ের মিছিলে দাঁড়িয়ে একাই করলেন ৭৬ রান। তার সঙ্গে রানের আরেক জোগানদার হলেন অক্ষর প্যাটেল। তাতেই ভারত পেয়ে যায় লড়াই করার মতো রানের পুঁজি।


কিন্তু এই দক্ষিণ আফ্রিকা একটু অন্যরকম। এরা এতদিন সেমিফাইনালে গিয়ে হৃদয় ভাঙার অজস্র গল্প লিখে শোক থেকে জমিয়েছে শক্তি। এই বিশ্বকাপেও হারের কিনারায় গিয়ে প্রায় সবগুলো ম্যাচ জিতে দাঁড়িয়েছে ফাইনালে। তাই চাপ কাকে বলে তারা জানতো। জানতো সেই চাপ জয়ের মন্ত্রও। তাই বলার উপায় ছিল না যে ভারত কেক-ওয়াক করে ট্রফি নিয়ে যাবে কেনসিংটন ওভাল থেকে। রান তাড়ায় লড়াকু মানসিকতা প্রোটিয়ারা তাই দেখিয়ে দিয়েছে ভালোমতোই।


ভারত তাদের তৃতীয় ফাইনালে করলো টি-২০ বিশ্বকাপ ইতিহাসের সর্বোচ্চ ১৭৬ রান। শুরুটা খুব ভালো না হলেও মাঝ ওভারে গিয়ে ভারতীয় বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালান মূলত হেনরিখ লারসেন, সঙ্গে কুইন্টন ডি কক। তাদের মিলিত ধ্বংসযজ্ঞে ভারত-বধ প্রায় যখন সম্পন্ন, খেলার মধ্যে মোচড় দেখা দিলো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও