You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডান হাত, বাঁ হাত এবং অজুহাত

বলা হয়ে থাকে, হাত তিন প্রকার—ডান হাত, বাঁ হাত আর অজুহাত। শেষের দিক থেকে, অর্থাৎ অজুহাত দিয়ে শুরু করি। ক্রমান্বয়ে বাঁ হাত ও ডান হাত নিয়ে কথা বলব। দেশে এখন সর্বত্র অজুহাতের ছড়াছড়ি। ক্রিকেট, অর্থনীতি, রাজনীতি—সব ক্ষেত্রেই এর বিস্তার। সরকারি দল, বিরোধী দল সবাই অজুহাতের দোহাই দিচ্ছে।

বিশ্বকাপ ক্রিকেট

এক দিনের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাইপর্ব প্রায় শেষে এখন সেমিফাইনাল পর্বে কারা খেলবে, তা নির্ধারিত হচ্ছে। ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইতিমধ্যে সেমিফাইনালে খেলা নিশ্চিত করেছে। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডেরও সম্ভাবনা ভালো। তবে বাগড়া দিতে পারে আফগানিস্তান কিংবা পাকিস্তান। প্রতিযোগিতা থেকে ইতিমধ্যে ছিটকে পড়েছে বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা ও প্রথমবারের মতো খেলতে আসা নেদারল্যান্ডস। অথচ খেলতে যাওয়ার আগে কত আশার বাণী—বাংলাদেশ সেমিফাইনাল তো খেলবেই, শিরোপা জেতারও সম্ভাবনা ভালো!

দ্রব্যমূল্য ও মূল্যস্ফীতি

নাগরিক জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে দ্রব্যমূল্য ও মূল্যস্ফীতি। এ নিয়ে বহুবার লিখেছি যে মূল্যস্ফীতির কারণ আমদানি পণ্যের ক্ষেত্রে ভ্রান্ত নীতি ও দেশীয় পণ্যের ক্ষেত্রে পরিবহন খাতে ব্যাপক চাঁদাবাজি। দুই বাজারেই রয়েছে সিন্ডিকেটের কালো থাবার বিস্তার। নব্বইয়ের দশকে আমি অর্থনীতি উদারীকরণ ও আমদানি নীতি সংস্কারের সঙ্গে জড়িত ছিলাম। সে সময় যেকোনো কিছু আমদানি করতে লাইসেন্স লাগত। আমরা তখন সিদ্ধান্ত নিই, সাধারণভাবে কোনো পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে পূর্বানুমতির প্রয়োজন হবে না, অবাধে আমদানি করা যাবে। ক্ষুদ্র একটি সংরক্ষিত পণ্যতালিকা থাকবে, যা আমদানি করতে পূর্বানুমতির প্রয়োজন হবে। হাতে গোনা কয়েকটি পণ্য থাকবে, যার আমদানি হবে নিষিদ্ধ। অর্থাৎ বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দৈনন্দিন বাজার ব্যবস্থাপনায় হস্তক্ষেপ করবে না।

বৈদেশিক রিজার্ভ ও মুদ্রার বিনিময় হার

সম্ভবত ২০১৩ সালে পদ্মা সেতু বিষয়ে একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলাম, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অবকাঠামো খাতে ব্যবহার করা সুবিবেচনাপ্রসূত হবে না। তখন কেউ কেউ বললেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সামান্য সুদে অলস ফেলে রেখে লাভ কী? পরিণতি যা হওয়ার, তা-ই হয়েছে। হু হু করে রিজার্ভ কমছে। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার বাজারের ওপর ছেড়ে দিতে বারবার লিখেছি। সবাই তখন বলেছেন, টাকার ব্যাপক দরপতন হবে। এত সব করেও ডলারের মূল্য ৮০ টাকা থেকে বেড়ে এখন ১১৫ টাকা ছুঁই ছুঁই করছে। বৈদেশিক মুদ্রা দেশের বাইরে পাচারের আগের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলা হয়েছে।

ব্যাংকঋণের সুদের হার ও বৈদেশিক ঋণ

ব্যবসায়ী ও ব্যাংকের মালিকদের পরামর্শে ব্যাংকে আমানত ও ঋণের সুদের হার বিষয়ে লিখেছিলাম, ‘সঞ্চয়কারীরা অপরাধী নন’ ও ‘অর্থনীতি নিয়ে নয়ছয় বন্ধ হোক’। কিছু পাঠক আমার তখনকার আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে তাঁদের ফেসবুক পোস্টে লেখাগুলো শেয়ার করেছেন। সেসব লেখায় যা বলেছিলাম তা-ই হয়েছে, জনগণের আর্থিক নিপীড়নের ফল ভালো হয়নি, খেলাপি ঋণ বহুগুণে বেড়েছে, ব্যাংকে আমানত ও ঋণের সুদের হারের ওপর নিয়ন্ত্রণ তুলে নেওয়া হয়েছে, দুটোই এখন বাড়ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন