কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ইউক্রেন যুদ্ধ ন্যাটোকে যেসব খারাপ খবরের আগাম বার্তা দিচ্ছে

প্রথম আলো স্টিফেন ব্রায়েন প্রকাশিত: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:৪৪

একটা যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। কিন্তু যুদ্ধের জয়-পরাজয় অনিবার্যভাবেই নির্ধারণ করে দেয় প্রযুক্তি এবং যুদ্ধক্ষেত্রের নীতি ও কৌশল। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধও এর ব্যতিক্রম নয়। প্রকৃতপক্ষে আধুনিক যুদ্ধ কীভাবে বদলে যাচ্ছে, তারই দৃষ্টান্ত এই যুদ্ধ। ন্যাটোর জন্য দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হচ্ছে, এই যুদ্ধ তাদের জন্য খারাপ সংবাদের আগাম বার্তা নিয়ে এসেছে।


একেবারে নিখাদ একটি সত্যি হচ্ছে ইউক্রেনীয়দের কাছে আকাশপথে যুদ্ধ করার মতো শক্তি নেই এবং রাশিয়ার আক্রমণ প্রতিরোধ করার মতো সামর্থ্যও তাদের নেই। ন্যাটো, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া সমর্থনের ওপর তারা নির্ভরশীল।

এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো ১০০ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা দিয়েছে ইউক্রেনকে। প্রতিদিন গড়ে ১০০ মিলিয়ন ডলার। এত বিপুল সহায়তা দেওয়ার পরও রাশিয়া যে ভূখণ্ড দখল করে নিয়েছে, তার সামান্যটাই পুনরুদ্ধার করতে পেরেছে। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, এ যুদ্ধে ইউক্রেনের বিশাল জনবল ও সম্পদ ক্ষয় হচ্ছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে ন্যাটোর প্রতিটি দেশকে যে সামরিক বাজেট বাড়াতে হয়েছে, সেই হিসাবও এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে।


দৃষ্টান্ত হিসেবে, পোল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে প্যাট্রিয়ট ডিফেন্স সিস্টেম এবং ১২ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে অ্যাপাচি হেলিকপ্টার কিনেছে। জার্মানি ইসরায়েলের কাছ থেকে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে অ্যারো আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনেছে। পোল্যান্ড তাদের জিডিপির ৪ শতাংশ সামরিক খাতে ব্যয় করার অঙ্গীকার করেছে। এটা ন্যাটোর যেকোনো দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি। ন্যাটোর ৩০ সদস্যরাষ্ট্রের মধ্যে মাত্র আটটি দেশ লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সামরিক খাতের বাজেটের ২ শতাংশ ব্যয় করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও