ব্রিকসের সদস্য হতে বাংলাদেশের আর কত অপেক্ষা

সমকাল মো. তৌহিদ হোসেন প্রকাশিত: ২৬ আগস্ট ২০২৩, ১৮:৪৫

দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন শেষ হলো। এ সম্মেলন ঘিরে জল্পনাকল্পনা ছিল– বাংলাদেশ এবার সংস্থাটির সদস্য হতে পারবে কিনা। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ সদস্য হতে পারেনি। যদিও ব্রিকস– মানে ব্রাজিল, রাশিয়া, চীন, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার বাইরে এর সম্প্রসারণ এই সম্মেলনে ঘটবে কিনা, তা নিয়ে আগে থেকেই সন্দেহ ছিল। ২২ আগস্ট শুরু হওয়া এবারের সম্মেলনের আগে ২২টি দেশ ব্রিকসে যোগ দিতে আবেদন জানিয়েছিল। যোগদানে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল আরও ২০টি দেশ। আনুষ্ঠানিকভাবে যেসব দেশ আবেদন জানিয়েছিল, সেখানে বাংলাদেশও ছিল। এদের মধ্যে আর্জেন্টিনা, মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ব্রিকস জোটের পূর্ণ সদস্য হওয়ার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এই দেশগুলোর সদস্যপদ ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।


ব্রিকসের সদস্য না হয়েও এমন মোট ২০টি দেশের নেতারা এবারের সম্মেলনে আমন্ত্রিত হয়ে যোগ দিয়েছেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার মধ্যে ছিলেন। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রতিনিধি দলসহ বৈঠক করেছেন। সেখানে দুই দেশের মধ্যে স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলাপ হয়েছে। সংবাদমাধ্যমে এ বিষয়ে বিস্তারিত এসেছে।


এবারের সম্মেলনে প্রথমে মনে হচ্ছিল যে, ব্রিকস সম্প্রসারণ নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে না। পরে দেখা গেল, সম্প্রসারণই ব্রিকসের এবারের অন্যতম এজেন্ডা হয়ে দাঁড়ায়। ব্রিকসের সব সদস্যই সম্প্রসারণের ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করে। শেষ পর্যন্ত দেখা গেল, ছয়টি দেশকে তারা আমন্ত্রণ জানিয়েছে। চীন এবং রাশিয়া সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধির পক্ষে ছিল। ভারত চেয়েছিল, একটু দেখেশুনে রয়েসয়ে সিদ্ধান্ত নিতে। মানে নীতিমালা ঠিক করে কাদের নেওয়া হবে, কবে নেওয়া হবে ইত্যাদি। এখন বাংলাদেশ সদস্য না হতে পারলেও পরবর্তী সময়ে হওয়ার সম্ভাবনা রয়ে গেছে। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা বলেছেন, আমরা প্রথম দফার সম্প্রসারণ প্রক্রিয়ার ব্যাপারে একমত হয়েছি এবং ভবিষ্যতে এটি আরও হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও