You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিভাজনের বিরুদ্ধে ভালোবাসার জয়

আভাস মিলছিল বহু আগে থেকেই। তবে কংগ্রেসের জয়ের ব্যবধান এত বড় হবে, সেটা অতি বড় রাহুল-ভক্তও স্বপ্ন দেখেছেন বলে মনে হয় না! কর্ণাটক বিধানসভার নির্বাচনের ফলাফলে তাই উল্লসিত কংগ্রেস। ফিনিক্স পাখির মতো কংগ্রেসকর্মীরা ফের ক্ষমতায় ফেরার গন্ধ পেতে শুরু করেছেন।

সামনেই আরও পাঁচ রাজ্যের বিধানসভার ভোট। সেখানে বিজেপির খুব ভালো ফল করাটা নির্ভর করছে শুধু কংগ্রেসের গোষ্ঠীকোন্দলের ওপর। কংগ্রেস যদি নিজের দলের নেতাদের সামলাতে পারে, তবে অন্তত তিন রাজ্যে ভালো ফল করতে পারে দলটি। এর মধ্যে দুটি রাজ্যে কংগ্রেসের সরকার রয়েছে। একটিতে সরকার গড়েও হারতে হয়েছে দলের ভাঙনে। তাই বিজেপি শিবিরে শুরু হয়েছে আতঙ্ক।

কংগ্রেসের নেতৃত্বে ড. মনমোহন সিংকে প্রধানমন্ত্রী করে প্রথম ইউপিএ সরকার টানা ১০ বছর ক্ষমতায় থাকার পর ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদিকে সামনে রেখে বিজেপির জোট সরকারে আসে। ২০২৪ সালে রাহুল গান্ধীকে সামনে রেখে কংগ্রেসের নেতৃত্বে বিজেপিবিরোধীদের সরকার গঠনের সম্ভাবনা নিয়ে এখনই কোনো মন্তব্য করার সময় আসেনি। তবে সেই সম্ভাবনা বোধ হয় উড়িয়ে দেওয়া যায় না, কর্ণাটকের ভোটের ফল তেমনই ইঙ্গিত দিচ্ছে। আর এতেই নতুন করে আশার আলো দেখছেন শুধু কংগ্রেস-সমর্থকেরাই নন, বিজেপিবিরোধী সবাই ভাবতে শুরু করেছেন, মোদিকে হারানো যেতেই পারে। ভারতীয় রাজনীতিতে কর্ণাটকের ফলাফল সেদিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

তবে তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ বিভাজন বা চরম হিন্দুত্ববাদী স্লোগান ফের পরাস্ত হলো হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকায়ও। বিজেপি কর্ণাটকে ভোটের অনেক আগে থেকেই স্কুলপড়ুয়াদের হিজাব নিষিদ্ধ ঘোষণা করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে হিন্দুদের মন জয়ের চেষ্টা করেছিল। মুসলিম সংগঠন পপুলার ফ্রন্ট অব ইন্ডিয়াকে নিষিদ্ধ ঘোষণার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিল তারা। ভোটের প্রচারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজে কট্টর হিন্দুত্ববাদী সংগঠন বজরং দলের হয়ে স্লোগান দেন। সব মিলিয়ে বিজেপির প্রচারে হিন্দুত্বই ছিল বড় হাতিয়ার। সেই সঙ্গে মুসলিমবিদ্বেষ। অন্যদিকে, কংগ্রেস ভোটের প্রচারে দুর্নীতিকে প্রধান হাতিয়ার করে। তাদের বক্তব্যে বারবার উঠে আসে ৪০ শতাংশ কমিশন-বাণিজ্যের কথা। তবে প্রচারে দলের প্রধান মুখ রাহুল গান্ধী বারবার ঘৃণার বিরুদ্ধে মহব্বত বা ভালোবাসার কথাই প্রচার করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন