You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নগর স্বাস্থ্যে শব্দদূষণের ক্ষতিকর প্রভাব

মরিয়ম রান্না করছিলেন। হঠাৎই মোবাইল ফোন বেজে ওঠে। প্রথমবারে বেজে বেজে থেমে যেতেই আবার বেজে ওঠে। এবার চুলার জ্বালটা কমিয়ে রেখে একরকম দৌড়ে এসে ফোনটা ধরেন। রাস্তার পাশে বাসা হওয়ায় একেবারে ভেতরের রুমে না গেলে ফোনের কথা পরিষ্কার শোনা যায় না। ভেতরের রুমে যেতে যেতে ফোনের রিসিভ বোতাম চেপে ফোন কানের কাছে ধরতেই জানতে পারেন অয়নের স্কুল থেকে ফোন করেছে।

অয়নের শ্রেণিশিক্ষক দেখা করতে বলেছেন, জরুরি বিষয়ে কথা বলতে চান। হাতের কাজ শেষ করে মরিয়ম ছুটলেন অয়নের স্কুলে। শ্রেণিশিক্ষক জানালেন, অয়ন আজকাল বেশ অমনোযোগী হয়ে পড়েছে। ডাকলে সহজে সাড়া দেয় না। ক্লাসে পড়ানো বিষয়গুলো সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে। বাসায় ফিরতে ফিরতে অয়ন মাকে জানায়, ও শিক্ষকের অধিকাংশ কথাই শুনতে পায় না। সন্ধ্যায় মা-বাবা অয়নকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে ডাক্তার পরীক্ষা করে জানান, অয়নের শ্রবণযন্ত্র ব্যবহার করতে হবে। ডাক্তার আরও জানান, বহুদিন ধরে উচ্চমাত্রার শব্দ শোনার কারণে এমন হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন