You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চীনের সঙ্গে অর্থনৈতিক দ্বন্দ্ব নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে পুনরায় ভাবতে হবে

গত অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল প্রকাশ পেয়েছে। এর ঠিক কয়েক দিন আগেই প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন চীনা প্রযুক্তির উত্থান মোকাবেলায় চীনের বিরুদ্ধে ব্যাপক রফতানি নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্ব প্রতিনিয়তই পরিবর্তিত হচ্ছে। পরিবর্তনশীল পৃথিবীর সঙ্গে তাল মেলাতে জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল গ্রহণে যুক্তরাষ্ট্র সম্ভাব্য সব উপায়ই বিবেচনায় রেখেছে। সম্প্রতি প্রকাশিত দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, বাণিজ্য খাতকে প্রাথমিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে চীনের বিরুদ্ধে স্পষ্টতই অর্থনৈতিক যুদ্ধ ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

কিন্তু বিষয়টি মূলধারার গণমাধ্যমের খুব একটা নজর কেড়েছে বলে মনে হচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের সাংবাদিক এডওয়ার্ড লুইস বলেন, বিশ্বের এক অর্থনৈতিক পরাশক্তি আরেক বৃহৎ শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে অথচ কেউ খেয়ালই করেনি! অবশ্য এতে অবাক হওয়ারও কিছু নেই, কেননা চাঞ্চল্যকর সংবাদ, টুইটারের নির্বিচারে কর্মী ছাঁটাই ও ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ধসের মতো সংবাদের প্রতিযোগিতার মধ্যে বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় হয়তো কমই আছে। তবে চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের গৃহীত নতুন নীতির প্রসঙ্গটি এসব চাঞ্চল্যকর সংবাদের তুলনায় আরো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন