কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বিরোধী রাজনীতির বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

দেশ রূপান্তর এম আর ইসলাম প্রকাশিত: ৩১ আগস্ট ২০২২, ০৮:১০

যারা পাবলিক ল’, পলিসি বা গভর্নেন্স নিয়ে গবেষণা করেন, তারা জানেন যে, একটা রাষ্ট্রে বা আরও পরিষ্কার করে বললে, একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বিরোধী দল কতটা গুরুত্বপূর্ণ। দেশের গণতন্ত্র, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার, প্রায় সবকিছুই নির্ভর করে, বিরোধী দলগুলোর সফল ও যথেষ্ট রাজনৈতিক সক্রিয়তার ওপর। তৃতীয় বিশ্বের রাজনীতিতে সরকার বা সরকারি দলগুলো দলীয় সুবিধাকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে অনেক গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ নষ্ট করতে চায়। সেটা থেকে সরকারকে পিছু হটতে বাধ্য করে বিরোধী দল।


বিরোধী দলগুলোর দায়িত্ব থাকে পিপলস ভয়েস হয়ে কাজ করার। এমনকি, না চাইতেও সরকারেরও অনেক সুবিধা করে দেয় বিরোধী দলগুলো। ক্ষমতাসীন দল জনগুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে কোনো ভুল করলে, বিরোধী দল তা শুধরে দেয়। এজন্য, বিরোধী দলকে সরকারের সেফটি-ভাল্ভও ভাবা হয়। তাই তো, সরকার চালানো যত না কঠিন, তার চেয়ে বিরোধী রাজনীতি করা ঢের চ্যালেঞ্জের এবং পরিশ্রমের। রাজনীতিক নন এমন একদল ব্যক্তিকেও যদি আপনি সরকারে বসান, কিছু বড় ক্ষতি করা বাদ দিয়ে, তারা মোটামুটি সরকার চালিয়ে নিয়ে যাবে বিগত সরকারের রুটিন ফলো করে। কিন্তু, বিরোধী শিবির চালানো এত সহজ নয়। কোনো বিশেষ নিয়মকানুন বা ফর্মুলা দিয়ে বিরোধীদলীয় রাজনীতি চালানো সম্ভব হয় না।


এখানে লাগে মেধা, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, দূরদর্শিতা, ঝুঁকি নেওয়ার সাহস, ত্যাগী সংগঠকের ভূমিকা আরও কত কি! স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে বাংলাদেশের বিরোধীদলীয় রাজনীতি একটা ধুন্ধুমার ক্রান্তিকাল কাটিয়েছিল এরশাদের শাসনামলে। কিন্তু সেই কঠিন রাজনীতির পথও শিথিল হতে বাধ্য হতে হয়েছিল আশির দশকের শেষের দিকে। এরশাদ সরকারের পতন হলো, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা খানিকটা মুক্তি পেল। এটা সম্ভব হয়েছিল, এরশাদ সরকারের উপলব্ধির কারণে। তারাও বিরোধী রাজনীতিকে তাই তখন স্পেস দিতে বাধ্য হয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও