You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধিতে বড় সংকটে কৃষি

করোনা মহামারীকালে কৃষক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শস্য উৎপাদন করে দেশের সাড়ে ষোলো কোটি মানুষের জীবন রক্ষা করে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে খাদ্য সংকট দেখা দিলেও সরকারের কৃষিবান্ধব কর্মসূচি ও কৃষকের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে বাংলাদেশে খাদ্যের তেমন কোনো অভাব হয়নি। শুধু খাদ্য নয়; করোনার কারণে কর্মচ্যুত মানুষের কর্মসংস্থানেও উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে কৃষি। এখনো জনসংখ্যার ৪০ শতাংশের বেশি লোক কৃষির ওপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। জিডিপির ১৩ থেকে ১৪ শতাংশ আসে কৃষি থেকে। শিল্পের কাঁচামাল জোগায় কৃষি। কৃষিপণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ প্রতি বছর প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। বিপদে-আপদে কৃষিই আমাদের বড় ভরসারস্থল ও বেঁচে থাকার প্রধান অবলম্বন। গত বছরের নভেম্বরে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্যবৃদ্ধির ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই আবার বাড়ানো হলো সারের দাম। সম্প্রতি ডিজেলের নজিরবিহীন মূল্যবৃদ্ধির ফলে বড় সংকটে পড়েছে কৃষি। এমনিতেই উৎপাদন খরচের চেয়ে কম দামে কৃষিপণ্য বিক্রি করে কৃষক সর্বস্বান্ত হচ্ছেন, তার ওপর উৎপাদন উপকরণের মূল্যবৃদ্ধিতে কৃষকের পক্ষে এখন টিকে থাকাটাই মুশকিল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত ৫ আগস্ট ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারপ্রতি ৩৪ টাকা, পেট্রলের দাম ৪৪ এবং অকটেনের দাম ৪৬ টাকা বাড়ানো হয়। জনজীবনে এরই মধ্যে জ¦ালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। ডিমের দাম এক লাফে হালিতে ৪০ থেকে বেড়ে ৫০ টাকা পৌঁছেছে। বেড়েছে মাছ ও মুরগির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৫০ টাকা। গণপরিবহনের ভাড়া বেড়েছে ২২ থেকে ৩০ শতাংশ। কোনো কোনো পরিবহন সংস্থা নির্ধারিত হারের চেয়েও বেশি ভাড়া আদায় করছে। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে বিভিন্ন রুটে ট্রাকভাড়া বেড়েছে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ। এর প্রভাব পড়েছে সবজির দামেও। ফলে পাইকারি ও খুচরা বাজারে বেড়েছে সবজির দাম। কমদামি সবজিগুলো কেজিপ্রতি ৪ থেকে ৫ টাকা এবং বেশি দামি সবজির দাম খুচরাপর্যায়ে কেজিপ্রতি বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির আগে ঢাকায় যে গোল বেগুনের কেজি ছিল ৬০ থেকে ৭০ টাকা, এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা। ৫০ টাকার নিচে বাজারে কোনো সবজিই মিলছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন