শ্রমিকদের জন্য রেশন চালু করা উচিত

প্রথম আলো সেলিম রায়হান প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০২২, ১৪:২৫

জ্বালানি তেলের দাম এমন সময়ে বাড়ল, যখন মূল্যস্ফীতি ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে আছে। তেলের মূল্যবৃদ্ধি এখন মূল্যস্ফীতিকে আরেক দফা উসকে দেবে। এটি অবশ্য নীতিনির্ধারকেরা স্বীকার করছেন। কিন্তু জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির এই সময়টা নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে। এ ছাড়া কর ছাড় দিলে জ্বালানি তেলের দাম এতটা বাড়াতে হতো না।


জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে কোন শ্রেণির মানুষের ওপর বেশি চাপ পড়বে, তা নিয়ে নীতিনির্ধারকেরা কোনো অনুশীলন (হোমওয়ার্ক) করেছেন বলে মনে হয় না। মূল্যবৃদ্ধির আঘাত যাদের ওপর পড়বে, তাদের জন্য কোনো সহায়তা কর্মসূচি নেওয়া হয়নি। গরিব মানুষ আগে থেকেই বিপদে আছেন।


এখন বিশাল জনগোষ্ঠী গরিব হওয়ার ঝুঁকিতে আছে। সীমিত আয় ও নিম্নমধ্যবিত্তেরা বেশি কষ্টে আছেন। এই শ্রেণির সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্র খুবই সীমিত। সরকারি কোনো কর্মসূচি নেই। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে জিনিসপত্রের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী ভাব তাদের কঠিন সময়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রায় সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও