চাঁদাবাজি: দায় কি শুধু বিপৎগামী ছাত্রদের?

বাংলা ট্রিবিউন রেজানুর রহমান প্রকাশিত: ২৬ এপ্রিল ২০২২, ১৭:০৪

ঢাকা কলেজে পড়ার ইচ্ছে ছিল প্রবল। কিন্তু আর্থিক দৈন্যসহ নানা কারণে তা হয়ে ওঠেনি। তবে পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়ে সেই ইচ্ছে ও আকাঙ্ক্ষাটা মিটে যায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঐতিহ্যগতভাবে দেশসেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দেশের মহান স্বাধীনতা আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে। একটা সময় প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলা হতো আমাদের প্রিয় উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারাতো অনেক সৌভাগ্য ও কৃতিত্বের। তবু ঢাকা কলেজের নাম মন থেকে মুছে ফেলতে পারিনি।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় মাঝে মাঝে ঢাকা কলেজ এলাকায় যেতাম। রাস্তা দিয়ে যাওয়া-আসার সময় আড়চোখে কলেজটিকে দেখতাম। দেশসেরা কলেজ। দেশের বাছাই করা মেধাবী ছাত্ররা এই কলেজে পড়ে। দেশসেরা শিক্ষাবিদরা এই কলেজে পড়ান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগে পড়াকালীন আমি দৈনিক ইত্তেফাকে বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার হিসেবে যুক্ত হই। শিক্ষা বিষয়ক একটি বিশেষ রিপোর্টের তথ্যের প্রয়োজনে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষের সাক্ষাৎকার নিতে হবে। কয়েক দিনের চেষ্টায় অধ্যক্ষের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি মেলে। ওই প্রথম আমি ঢাকা কলেজ ক্যাম্পাসে ঢুকি। আহ! কী ছিমছাম, শান্ত পরিবেশ। একজন শিক্ষক এই মাত্র ক্লাস শেষে শ্রেণিকক্ষ থেকে বের হলেন। করিডোরে কয়েকজন ছাত্র দাঁড়িয়েছিল। তারা সতর্ক হয়ে উঠলো। শিক্ষককে দেখে সবাই হাত তুলে সালাম দিলো। শিক্ষক স্নেহ ও আদর মাখা নরম কণ্ঠে ছাত্রদের প্রশ্ন করলেন, কেমন আছো তোমরা? ছাত্ররা সবাই বিনীত কণ্ঠে উত্তর দিল– ভালো আছি স্যার...। সেদিনের ওই আনন্দমুখর পরিবেশ দেখে এতটাই মুগ্ধ হয়েছিলাম যে বহুদিন এই আনন্দ স্মৃতি লালন করেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও