মানসিক ও অর্থনৈতিক নির্যাতনের দগদগে ক্ষত

বাংলা ট্রিবিউন হায়দার মোহাম্মদ জিতু প্রকাশিত: ১৬ এপ্রিল ২০২২, ১৯:৫৩

সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে রচিত শাসন ব্যবস্থার নাম গণতান্ত্রিক শাসন। বৈশ্বিক ব্যবস্থায় জনপ্রিয় এই মাধ্যম সময়ের ধারাবাহিকতায় প্রাচ্য অঞ্চলেও দৃশ্যমান এবং চলমান। কিন্তু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রশ্ন উত্থাপনের যে বিষয় তা অনেকাংশে এখানে আড়াল করার চেষ্টা করা হয়। বিষয়টি অনেকটা ব্যাকরণকে ব্যবহার করবার মতো। যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু টুকে নেওয়া হয়, বাকিটা আড়াল করা হয়। এক সময়ের প্রভাবশালী রাজনৈতিক দল বিএনপি এই কৌশলকে ব্যবহার করছে। তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করে আগামী নির্বাচন কেন্দ্রিক নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে তৎপরতা শুরু করেছে।


ডিজিটাইজেশনের কল্যাণে তাদের এ কৌশল ব্যর্থই হবে। কারণ দেশে এখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ আছে। কে চোর, কে সাধু তার তুলনামূলক আলোচনা এবং সিদ্ধান্ত জনগণের হাতে আছে। এই আলোকে জনগণ আগামীতে করবে তারা কেন বিএনপিকে ভোট দেবেন?


নব্বইয়ের দশকে একটি ধোঁয়া তোলা হয়েছিল, ‘আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব’। কিন্তু সেই অযাচিত এবং অমূলক স্লোগানের ধোঁয়ায় জনগণকে যে আর প্রভাবিত বা প্ররোচিত করা যাবে না সেই বিষয়টি এখন পরিষ্কার। কারণ যে অজ্ঞতা এবং অন্ধকারকে উপজীব্য করে বিএনপি জনগণকে বিভ্রান্ত করেছিল তা এখন অসম্ভব। শেখ হাসিনার অনড় অগ্রযাত্রায় হাতে হাতে বিনামূল্যে বই ও শিক্ষার আলো পৌঁছে গেছে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ গেছে। নারী ঘরের আঙ্গিনা রাঙ্গিয়ে বৈশ্বিক বিনিয়োগ এবং উন্নয়নের অংশীদার হয়েছে।


আর্কাইভ চিত্র ও খবর পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক অংশ পৃষ্ঠপোষকতা বা মদদ পেয়ে থাকে। কাজেই তাদের জন-ক্ষমতায় এনে নারীরা ঘর বন্দী কিংবা জনগণ তাদের নিজেদের এগিয়ে চলার পথ রুদ্ধ করবে না এটাই বাস্তবতা। তাছাড়া খেলায় জিতবার পূর্বে তো অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন করতে হয়। সে হিসেবে তাদের দলীয় প্রধান বেগম খালেদা জিয়া এতিমের টাকা আত্মসাতের মামলায় জেলে, কো-প্রধান বা উপ-প্রধান তারেক জিয়া অস্ত্র মামলা ও হত্যা চেষ্টার দায়ে বিদেশে ফেরারি আসামি। কাজেই আইনের শাসন অনুযায়ী তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য এখন পর্যন্ত অযোগ্য।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও