কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভুলের চেয়ে সরকারের সাফল্য বেশি

www.ajkerpatrika.com বিভুরঞ্জন সরকার প্রকাশিত: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১১:৫২

আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছেন উপদেষ্টা সম্পাদক মামুন আব্দুল্লাহ ও সহকারী সম্পাদক বিভুরঞ্জন সরকার।


প্রথমেই আপনাকে আজকের পত্রিকা পক্ষ থেকে অভিনন্দন, শুভেচ্ছা। আপনি তথ্য মন্ত্রণালয়ের আগেও দুটো মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন। বন পরিবেশ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। এগুলোর মধ্যে কোনটিতে কাজ করতে ভালো লেগেছে?


ড. হাছান মাহমুদ: আমি প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের কাজ এনঞ্জয় করেছি। নিজের কাজকে উপভোগ করতে না পারলে, কাজ যদি পছন্দ না হয়, তবে কাজ ভালো করা যায় না। আমি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাত মাস ছিলাম। সেখানে আমি নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করেছি। কাজকে এনজয় করেছি। এরপরে যখন আমাকে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়, সেখানে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে আমার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিজ্ঞতা কাজে লেগেছে। কারণ পৃথিবীতে এখন ক্লাইমেট ডিপ্লোমেসি বা পরিবেশ কূটনীতি বলে একটা বিষয় আছে। সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশের পক্ষে ওকালতি করা, স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পক্ষে কথা বলার ক্ষেত্রে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অভিজ্ঞতা সহায়তা করেছে। আমি যেহেতু পরিবেশবিজ্ঞানের ছাত্র, পরিবেশবিজ্ঞান নিয়ে আমি মাস্টার্স করেছি, পিএইচডি করেছি, ছাত্রজীবনে আমি গ্রিনপিচ ইন্টারন্যাশনালের সদস্য ছিলাম, আমি একজন পরিবেশকর্মী। দলের আমি ১০ বছর পরিবেশ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। সে কাজটিও আমি খুব যত্নসহকারে করেছি। এবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়ার আগে ছয় বছর দলের প্রচার সম্পাদকের কাজ করেছি। দলের প্রচার সম্পাদকের কাজ করার পর আমাকে সরকারের প্রচার বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আমি আমার তরুণ বয়সে যখন ছাত্রলীগের কর্মী ছিলাম, এমনকি কলেজের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র, তখন চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের জনসভার মাইকিং করতাম। আমি একজন মাইকিং করা কর্মী। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রের মাইকটি আমার হাতে দিয়েছেন।


বলা হয়ে থাকে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের কাজটা আপনার মন্ত্রণালয় থেকে করা হয়ে থাকে। কী বলবেন?


ড. হাছান মাহমুদ: আমরা কোনোভাবেই গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করি না। আমরা বরং গণমাধ্যমকে প্রোমোট করছি, সঙ্গে নিয়ে কাজ করছি। আমরা সরকার গঠনের আগে ২০০৯ সালে দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ছিল ৪৫০, কিন্তু বর্তমানে দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ১২৫০। বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ছিল ১০টি, এখন ৩৫টি। কোথায় নিয়ন্ত্রণ দেখছেন?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও