যেভাবে মূল্যবান সামাজিক পুঁজি হারিয়ে যায়

যুগান্তর ড. মাহবুব উল্লাহ প্রকাশিত: ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৯:৪৭

আজকের এ লেখায় সমাজবিজ্ঞানের তিনটি শাখায় কী অধ্যয়ন করা হয়, সেটি বর্ণনা করে ধীরে ধীরে আমরা মূল প্রসঙ্গে যাব।


অর্থনীতিবিদরা প্রধানত বাজার নিয়ে অধ্যয়ন করেন, রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা রাষ্ট্র নিয়ে অধ্যয়ন করেন, নৃবিজ্ঞানী ও সমাজতত্ত্ববিদরা ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে যে সম্পর্ক এবং ব্যক্তির সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্কের মধ্য দিয়ে যে সম্পর্কজাল গড়ে ওঠে, সেগুলো নিয়ে অধ্যয়ন করেন।


বিগত শতাব্দীর ৭০ ও ৮০-এর দশকে সমাজবিজ্ঞানের গবেষকরা একে অপরের গবেষণার ফলগুলো পড়তে শুরু করেছেন। তাদের উদ্দেশ্য-ভিন্ন ধরনের সমাজবিজ্ঞানীরা একই ধরনের বিষয় নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তারা কী দেখতে পেয়েছেন, সে সম্পর্কে অভিহিত হওয়া। ফলে নিজের চিন্তাগুলো আরও প্রখর ও পরিচ্ছন্ন হয়। সত্যের কাছাকাছি পৌঁছানোর জন্য এটি একটি জুতসই কৌশল।


এই কৌশল অবলম্বন করে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেমস কোলম্যান ১৯৮৭ সালে যে প্রবন্ধটি লিখেছেন তার প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘সামাজিক পুঁজি’ কীভাবে সমাজবিজ্ঞানের অন্তর্গত একটি সাংগঠনিক ধারণায় পরিণত হতে পারে। এত অল্প সময়ের মধ্যে সামাজিক পুঁজি ব্যতিরেকে আর কোনো ধারণা সামাজিক বিজ্ঞানের সব ক্ষেত্রে এত জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারেনি। এ বিষয়টি শুধু সামাজিক বিজ্ঞানীদের নাড়া দেয়নি, এটি সাংবাদিক এবং রাজনীতিবিদদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। পুঁজি বলতে আমরা বুঝি সম্পদ বণ্টনের ক্ষেত্রে একটি নিয়ামক শক্তি।


সামাজিক পুঁজি বলতে আমরা যা বুঝি এর বাইরে গিয়েও বিষয়টি অর্থনৈতিক পণ্যের কথাই বলে। সামাজিক পুঁজি এখন সামাজিক বিজ্ঞানের গবেষণায় একটি বহুল ব্যবহৃত বিষয়। অর্থনীতি শাস্ত্রের গবেষকের কাছে সামাজিক পুঁজির ধারণাটির তেমন গুরুত্ব পায়নি, তবে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সমাজতত্ত্ববিদ ও নৃবিজ্ঞানীরা ধারণাটির গুরুত্ব সঠিকভাবেই উপলব্ধি করেছেন।


সামাজিক পুঁজি বলতে আমরা কী বুঝি? কোনো কোনো গবেষক সমাজ সংগঠনের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় ট্রাস্ট বা আস্থার প্রতি দৃক্পাত করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও