রাষ্ট্রে সর্বজনীন কল্যাণ গুরুত্ব পাচ্ছে না
পৃথিবীতে মানুষের জীবনযাপনের শ্রেষ্ঠ উপায় কী—এই প্রশ্ন যুগে যুগে মানুষের মনকে আলোড়িত করেছে। এ প্রশ্নের উত্তর সন্ধান করতে গিয়েই মানুষ উদ্ভাবন করেছে আদর্শ, জীবনদর্শন, কর্মনীতি, কর্মপদ্ধতি ইত্যাদি। ধর্মের মধ্যেও আমরা এই প্রশ্নের উত্তর পাই—সেই উত্তর গ্রহণযোগ্য হোক বা না হোক। সমাজে দুর্বল, শোষিত, নির্যাতিত, বঞ্চিত মানুষের মুক্তির দাবি কখনো কখনো প্রবল হয়ে ওঠে। ধর্ম প্রবর্তক ও আদর্শ প্রতিষ্ঠাতারা আত্মপ্রকাশ করেন সেই মুক্তির ঘোষণা নিয়ে।
ধর্ম প্রচারকরা ও ধার্মিক লোকেরা বলে থাকেন ধর্ম ঈশ্বর কর্তৃক প্রদত্ত। ধর্মের বিধি-বিধান, রীতি-নীতি ও প্রথা-পদ্ধতি ঈশ্বর কর্তৃক ধর্ম প্রবর্তকদের কাছে মানুষের জন্য অলৌকিক উপায়ে প্রদত্ত। ঈশ্বর সম্পর্কে বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন ধারণা প্রচলিত আছে। আবার নিরীশ্বর ধর্মও আছে; যেমন—বৌদ্ধ ধর্ম, জৈন ধর্ম। তবে এগুলোতেও প্রচুর অলৌকিক উপাদান আছে।
- ট্যাগ:
- মতামত
- জীবনযাপন
- রাষ্ট্রীয় কল্যাণ