নিরাপত্তা দিতে না পারার দায় এড়াবেন কীভাবে

প্রথম আলো কামাল আহমেদ প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০২১, ১৭:৪২

ধর্মের নামে বাঙালি হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পণ্ড করে দিয়ে তাদের মন্দির, ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে যেভাবে সহিংস হামলা চালিয়ে অস্থিরতা তৈরি করা হয়েছে, মানতেই হবে, তা নজিরবিহীন। দুই দশক ধরে সংখ্যালঘু নির্যাতনের যে ঘটনাগুলো নিন্দিত হয়ে আসছিল, ২০০১ সালের সেই হামলা থেকে এবারের আক্রমণ অনেকগুলো কারণে আলাদা। আগের হামলার ঘটনাগুলো ছিল রাজনৈতিক প্রতিহিংসা। ভোটের হিসাব-নিকাশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন একটি দলের প্রতি আস্থাশীল বিবেচিত হওয়ায় তখন তারা প্রতিশোধের শিকার হয়েছিল।


ভোটের বাক্সে তার জবাবও পেয়েছে বিএনপি-জামায়াত জোট। কিন্তু এবারের হামলা একেবারেই আলাদা। এবার দেখা গেল, ধর্মীয় আবেগের নজিরবিহীন অপব্যবহার এবং সে কারণে হিন্দু সম্প্রদায় তাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসবই উদ্‌যাপন করতে পারল না। ধর্ম পালনের সাংবিধানিক অধিকারটুকুও এবার চরমভাবে লঙ্ঘিত হলো। এটি বাংলাদেশের জন্য একটি স্থায়ী কলঙ্কচিহ্ন হয়ে রইল। তা-ও ঘটল এমন সময়ে, যখন ক্ষমতায় আছে সেই দল, যার প্রতি আস্থা রাখার জন্য ২০ বছর আগে তারা নিগৃহীত হয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও