দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধুর সরকার উচ্ছেদ করে সামরিক ও স্বৈরাচারী সরকারগুলো ক্ষমতায় আসে। তখন আবার ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িক বিভেদ শুরু করা হয় এবং সংখ্যালঘু নির্যাতন দেখা দেয়। স্বৈরাচারী শাসন শেষে বাংলাদেশে যখন আবার গণতাতিন্ত্রক শাসন ফিরে আসে, তখন বিএনপি ও আওয়ামী লীগ উভয় দলের সরকারই দাবি করতে থাকে যে, বাংলাদেশে চমৎকার সাম্প্রদায়িক শান্তি বিরাজ করছে এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয় না। কথাটা আপেক্ষিকভাবে সত্য। পাকিস্তান আমল থেকে ব্যাপকভাবে দেশ ত্যাগের ফলে বাংলাদেশে যে অবশিষ্ট হিন্দুরা রয়ে গেছে, তাদের দাঙ্গা করার শক্তি ছিল না। রাষ্ট্রক্ষমতাও তাদের হাতে ছিল না। আগে হিন্দু ও মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের শক্তি ছিল, উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে দাঙ্গা হতো। এখন বাংলাদেশে হিন্দু-বৌদ্ধরা সংখ্যায় এবং শক্তিতে খুবই দুর্বল। তাদের ওপর হামলা হলে তারা প্রতিরোধ করতে পারে না, প্রতিরোধ করে না। তারা মার খায়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.