![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-10%252F34a1ca18-987b-4031-87a1-629ccd32714a%252Feditorial.png%3Frect%3D0%252C114%252C1600%252C840%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
১০ ফেব্রুয়ারি প্রথম আলোয় ‘বিদ্যুৎকেন্দ্র করতে মেঘনা ভরাট’ শিরোনামে খবর ছাপা হওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেডের (এপিএসসিএল) অবকাঠামোর নির্মাণকাজ সাময়িক বন্ধ আছে। যদিও স্থানীয় বাসিন্দা, জনপ্রতিনিধি এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের আপত্তি সত্ত্বেও এপিএমসিএল তাদের অবস্থানে অনড়।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের প্রতিনিধিরা সরেজমিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধ রাখতে বলেছেন। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের উপপ্রধান পানি বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ শফিউল্লাহ বলেছেন, ‘আমরা জমির কাগজপত্র পরীক্ষা করব এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট সব সংস্থার সঙ্গে কথা বলে প্রতিবেদন জমা দেব। আমাদের প্রধান উদ্বেগের বিষয় নদীর কোনো ক্ষতি হয় কি না।’ বিআইডব্লিউটিএ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা বলেছেন, ভরাট করা জায়গাটি নদীর বলেই তাঁদের কাছে প্রতীয়মান হয়েছে।