![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-12%252F201d0790-fb9a-4805-9cc3-39083508221b%252F33fd7319-baba-4848-85dc-22057ed2392f.jpg%3Frect%3D0%252C29%252C720%252C378%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
অনিশ্চয়তা ও বৈষম্য দূর করার পথ কী
২০২১ সালে বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার ৫০ বছর উদ্যাপন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তার ঠিক আগে বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ অতিমারির অভিঘাত মানুষের জীবন ও জীবকায় স্মরণকালের ভয়াবহতম অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, চলমান অতিমারিসৃষ্ট অনিশ্চয়তা কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পুনরুদ্ধার প্রয়োজন? যদিও পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া নিয়ে অনেক আলোচনা হচ্ছে, তবে পুনরুদ্ধারের গতিপথের ধরন বা প্রকৃতিসংক্রান্ত বিশ্লেষণ তেমন চোখে পড়ছে না।
পুনরুদ্ধারের ধরন বিশ্লেষণ করতে হলে একাত্তরের ১০ এপ্রিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার ‘ঘোষণাপত্রে’ উল্লেখিত তিনটি মূলস্তম্ভ—সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের আলোকে পুনরুদ্ধারের প্রকৃতি যাচাই সম্ভব। পর্যালোচনা দরকার, গত ৫০ বছরে বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি এ তিন স্তম্ভের আলোকে একটি সমতাভিত্তিক, মানবিক মর্যাদাসম্পন্ন, জন-আকাঙ্ক্ষার গণতান্ত্রিক নাগরিক রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কি না।