ছোট রান্নাঘর সাজানোর সৃজনশীল উপায়

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২০:২২

শহুরে এলাকায় অনেকেরই রান্নাঘর খুব বড় নয়। তবে ছোট মানেই নিরস বা সাধারণ হওয়া উচিত এমন ভাবাও কারণ নেই।


পূর্ণ সংস্কার বা ব্যয়বহুল পরিবর্তন না করেও কিছু সৃজনশীল উপায়ে রান্নাঘরে আনা যায় রং, উচ্ছ্বাস আর নিজস্বতা।


সৃজনশীল রান্নার সরঞ্জামে ব্যক্তিত্ব


রান্নাঘরে কেন সাধারণ জিনিস ব্যবহার করবেন, যখন এমন সরঞ্জাম ব্যবহার করা যায় যা দেখলেই আনন্দ জাগে।


ছোট রান্নাঘরে বাড়তি সাজসজ্জার জন্য জায়গা কম থাকে। তাই প্রতিদিনকার ব্যবহার্য জিনিসকেই সুন্দর করে ব্যবহার করলে রান্নাঘর নিজেই হয়ে ওঠে শিল্পময়।


আলোকসজ্জায় ভিন্নতা


রান্নাঘরের আবহ অনেকটাই নির্ভর করে আলো কেমন তার ওপর।


“আলো শুধু দৃশ্যমানতার ব্যাপার নয়, এটি অনুভূতির সঙ্গেও যুক্ত”- বলেন গুলশান নাসরিন।


ফ্লুরোসেন্ট (টিউবলাইট বা নীলচে-সাদাটে উজ্জ্বল আলো) বাতি রান্নাঘরকে কঠিন ও শীতল করে তোলে, অন্যদিকে নরম আলো সেটিকে করে তোলে আরামদায়ক।


রংয়ে সাহসী


রং নিয়ে বেশিরভাগ মানুষ ছোট জায়গায় নিরপেক্ষ শেইড ব্যবহার করতে চান। তবে ছোট রান্নাঘর আসলে গাঢ় রং ব্যবহার করলেও তা ভারী লাগবে না, বরং আরামদায়ক মনে হবে।


সরিষা হলুদ, নরম, ধূসর মিশ্রিত হালকা সবুজ, বেগুনি কিংবা উজ্জ্বল লাল রং ব্যবহার করা যায়। এতে ছোট রান্নাঘরেও এক ধরনের আত্মবিশ্বাসী সাজ ফুটে ওঠে।


স্টাইলিশ সংরক্ষণ ব্যবস্থা


রান্নাঘরে সংরক্ষণ কেবল প্রয়োজনীয় নয়, এটি সৌন্দর্যের অংশও হতে পারে।


খোলা তাক বা ওপেন শেলফে নিজের পছন্দের বই, হাতে বানানো পাত্র কিংবা স্মৃতিময় কোনো জিনিস সাজিয়ে রাখা যায়। এতে জায়গা শুধু কাজে লাগবে না, বরং একটি ব্যক্তিগত ছোঁয়া আসবে।


নজরকাড়া ওয়ালপেপার


দেয়ালে রং দিতে না চাইলে সহজ সমাধান হতে পারে ওয়ালপেপার। আজকাল বাজারে এমন ওয়ালপেপার বা টালি পাওয়া যায় যা দেখতে আসল মতোই লাগে।


গাছপালার নকশার ওয়ালপেপার ব্যবহার করা, যা সময়ের সঙ্গে মানানসই থাকে এবং চমকও আনে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও