You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হাসিনাকে যদি মোদী মেরে ফেলে, আশ্চর্য হবেন না: বলে গেছেন বদরুদ্দীন উমর

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে শেখ হাসিনা ভারতে আশ্রয় নিলেও সে দেশের সরকারের হাতেই তিনি হত্যার শিকার হতে পারেন বলে ধারণা প্রকাশ করে গেছেন লেখক, গবেষক ও মার্ক্সবাদী তাত্ত্বিক বদরুদ্দীন উমর।

গণঅভ্যুত্থানের মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি মামলার সাক্ষী হিসেবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দলের কাছে দেওয়া লিখিত জবানবন্দিতে তিনি এ কথা বলেন।

রোববার উমর মারা যাওয়ার পর ওই জবানবন্দি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। কৌঁসুলি বি এম সুলতান মাহমুদ সোমবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “উনি (বদরুদ্দীন উমর) মারা যাওয়ার আগে এ জবানবন্দি প্রসিকিউশনে জমা দিয়েছিলেন।”

এ জবানবন্দিতে বদরুদ্দীন উমর বলেছেন, ভারতের সহায়তায় কিছু অন্তর্ঘাতমূলক তৎপরতা চালাতে পারলেও জাতীয় রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের পুনরুত্থান অসম্ভব।

১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট যখন শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়, শেখ হাসিনা তখন তার ছোট বোন শেখ রেহানা, স্বামী ও দুই সন্তানসহ বেলজিয়ামে অবস্থান করায় প্রাণে বেঁচে যান। এরপর তারা ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় নেন। প্রায় ছয় বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরেছিলেন শেখ হাসিনা।

বদরুদ্দীন উমর লিখেছেন, শেখ হাসিনা দীর্ঘদিন ভারতে থাকার সময়ে সেখানে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করেছেন এবং ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ এর সঙ্গে তার গভীর সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

এ সম্পর্কের ভিত্তিতে ভারত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসায় উল্লেখ করে উমর বলেন, “ফলে পতনের পরে সে ভারতে পালিয়েছে। সে ওখানেই থাকবে। ওখানে থাকাটাই এক ধরনের শাস্তি— সেখানে সে জ্বলে-পুড়ে মরবে।

“আরেকটা শাস্তি হতে পারে— যেটা আমি মনে করি— ভারত সরকার তাকে মেরে ফেলবে, নিজেদের বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে। তারা যতদিন তাকে রাখবে, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হবে না। আর সেই সম্পর্ক ভালো করতে গেলে তার ব্যাপারে একটা ফয়সালা করতে হবে।”

“ওখানে রাখা যায় কি যায় না— সে প্রশ্ন না। তবে যদি মেরে ফেলে নরেন্দ্র মোদী, আশ্চর্য হবেন না। তারা এমনভাবে বিষয়টা সাজাবে যে- মনে হবে বাংলাদেশি কেউ তাকে মেরেছে। এরকম একটি সংগঠিত প্রচার চালাবে।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন