যে বৃদ্ধি বৈষম্য বাড়ায়

দেশ রূপান্তর রাজেকুজ্জামান রতন প্রকাশিত: ২২ মার্চ ২০২৫, ১৮:৩০

স্লোগান দেওয়া অনেকের পছন্দ না হলেও স্লোগানেই ফুটে ওঠে মানুষের মনের কথা। রাজনৈতিক আন্দোলনে তাই স্লোগান নির্ধারণ করা যেমন জরুরি, তেমনি সেই স্লোগানকে মানুষ গ্রহণ করছে কিনা, তা যাচাই করাও গুরুত্বপূর্ণ। অনেক দিন ধরে স্লোগান দিয়েও মানুষের জাগরণ ঘটে না এমন দৃষ্টান্ত যেমন আছে তেমনি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠা স্লোগান যে জনগণকে রাজপথে টেনে আনে তার দৃষ্টান্তও আছে। সর্বশেষ দৃষ্টান্ত হলো, বৈষম্যের বিরুদ্ধে স্লোগান এবং ২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান। প্রতিটি অভ্যুত্থানের আগে কিছু স্লোগান জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ১৯৬৯-এর জনপ্রিয় স্লোগান ছিল ‘কেউ খাবে কেউ খাবে না তা হবে না, তা হবে না।’ ১৯৯০-এর স্লোগান ছিল ‘আমার ভোট আমি দেব যাকে খুশি তাকে দেব।’ আর ২০২৪-এর স্লোগান, ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নেই।’


একদিকে শোষণ, দুর্নীতি যেমন বৈষম্য বাড়ায়, অন্যদিকে দুঃশাসন তেমনি জনগণের ক্ষোভ বাড়িয়ে তোলে। স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা হিসেবে সাম্য, মর্যাদা, সুবিচারের আশা পাকিস্তানি শাসন শোষণের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে দেশের জনগণকে জীবনদানে উদ্বুদ্ধ করেছিল। কিন্তু সাম্যের পরিবর্তে বৈষম্য দেখেছে শুধু নয়, বৃদ্ধি পেতেও দেখেছে এই ভূখণ্ডের মানুষ। ফলে বারবার প্রতিবাদ গড়ে তোলার মাধ্যমে এর ফয়সালা করতে রাস্তায় নেমে আসে তারা। পনেরো বছরের আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে এবারও সেটাই হয়েছে। কিন্তু সাত মাস পরে প্রত্যাশা পূরণের পথে কতটুকু এগোলাম তার হিসাব তো থাকা দরকার।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও