You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমাদের গণতন্ত্র এবং কাঠমান্ডুর অভিজ্ঞতা

সম্প্রতি হঠাৎ করেই ধর্ষণ, শিশু নির্যাতনের মতো ঘটনাগুলো বেড়ে গেছে। ফেসবুক সয়লাব হয়ে যাচ্ছে ধর্ষণ আর ধর্ষণের খবরে। বাংলাদেশের সমাজে ধর্ষণ নতুন কিছু নয়। প্রতিকারহীন এই রোগটি বহু বছর ধরেই চলে আসছে। বর্তমানে অবশ্য ফেসবুকের কল্যাণে দ্রুত প্রকাশ পাচ্ছে। পাশাপাশি ফেসবুকেই যৌনস্বাস্থ্য নিয়ে এমন সব অশ্লীল বিজ্ঞাপন প্রকাশ হচ্ছে, যা ধর্ষণের জন্য প্ররোচনা দিচ্ছে। এই অরক্ষিত ফেসবুকই হঠাৎ করে ধর্ষণ বাড়িয়ে ফেলল কি না—প্রশ্ন জাগতেই পারে। কিছু খ্যাতনামা চিকিৎসকও এই বিজ্ঞাপনগুলোতে অংশ নিয়ে থাকেন। ডাক্তাররা এই ধরনের বিজ্ঞাপনের কাজে কী করে ব্যবহৃত হন, তা ভাবতেই অবাক লাগে।

দেশের একজন বিখ্যাত অভিনেতা নাক, কান, গলা বিশেষজ্ঞ ছিলেন। একটি বিজ্ঞাপনে অংশ নেওয়ার পর তাঁর লাইসেন্স বাতিল হয়ে যায়। পরবর্তী জীবনে অবশ্য তাঁকে আর ডাক্তারি পেশায় যেতে হয়নি। অভিনয় করেই সারা জীবন কাটিয়েছেন। আমাদের দেশে কোনো ধরনের বাধানিষেধ নেই। এসব দেখতে দেখতেই আমাদের সন্তানেরা বড় হয়েছে। আবার এসব নিয়ে বেশি কথা বললে হিতে বিপরীতও হয়েছে। যেমন মাদকাসক্তি নিয়ে প্রচুর কথা হয়েছে। ফলাফলে মাদকের বিস্তর হয়েছে। রাজনীতিবিদ, পুলিশ, এমনকি সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তিরাও এর মধ্যে জড়িয়ে গেছেন। ধর্ষণ, মাদকাসক্তি—দুই-ই সমানতালে বেড়ে চলেছে। এর মধ্যে ধর্মও জড়িয়ে গেছে। কার কত স্ত্রী ছিল, বর্তমানেও হুজুরদের কতজন স্ত্রী আছে, তা নিয়ে আলোচনার শেষ নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন