ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে অর্ধেকের বেশি গুঁড়িয়ে দেওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি লাগোয়া একটি নির্মাণাধীন ভবনের বেজমেন্টে জমে থাকা পানি সরিয়ে কিছুই মেলেনি।
রোববার বিকালে মোহাম্মদপুর ফায়ার স্টেশনের ডিউটি অফিসার মো. কাউসার আহমেদ বলেন, “আমাদের ইউনিটগুলো পানি সরিয়ে ফেরত এসেছে। আমরা পানি সরিয়ে দেখেছি, ওখানে কিছু ছিল না।”
গত বুধবার রাতে বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভাঙা শুরুর পরদিন ওই বেজমেন্টের ছবি আর ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে ‘আয়নাঘর’ বা বন্দিশালা আছে- এমন কথাও চাউর হয়। এরপরই জমে থাকা পানি সরানোর দাবি ওঠে।
কয়েকদিন ধরে আলোচনার মধ্যেই রোববার সকাল ৯টার দিকে ভবনের বেজমেন্ট থেকে পানি সরানোর কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট।
নির্মাণাধীন ওই ভবনটি শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির সীমানাপ্রাচীরের মধ্যেই, অনেকে বলছেন, সেটি আওয়ামী লীগের গবেষণা উইং সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) ভবন।
শেখ হাসিনার পতন ও দেশত্যাগের ছয় মাস পূর্তির দিন ‘বুলডোজার মিছিল’ কর্মসূচি থেকে ৩২ নম্বরের বাড়িটি ভাঙা শুরু হয়।