পরোক্ষ কর বৃদ্ধি অর্থনৈতিক সংকটকে দীর্ঘস্থায়ী করবে

বণিক বার্তা কায়সুল খান প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:৪২

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার প্রায় পাঁচ মাস পর চলমান ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মাঝপথে এসে রাজস্ব আয় বাড়ানোর জন্য মূল্য সংযোজন কর তথা পরোক্ষ কর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধারা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা ও রাজনৈতিক বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে অত্যন্ত অদূরদর্শী একটি সিদ্ধান্ত। বিগত বছরগুলোয় আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অর্থনীতির আকার, মাথাপিছু আয়, রফতানি আয়সহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক সূচক ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানো হয়েছিল। এসব মিথ্যা পরিসংখ্যানের ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতির দুর্বলতাগুলো দীর্ঘ সময় ধরে লুক্কায়িত থাকলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোয় তা ক্রমে প্রকাশ হচ্ছিল। একই সঙ্গে সেই সরকারের মিথ্যা পরিসংখ্যানের জারিজুরি প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে।


একনায়ক শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বাংলাদেশের অর্থনীতি থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ লুটপাটের ফলে মূলত বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত্তি ঝাঁজরা হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে বর্তমান সরকার বিগত সরকারের ভুল অর্থনৈতিক নীতিমালা ও ব্যাপক লুটপাটের ফলাফল হিসেবে ব্যাপক রাজস্ব সংকটে ভুগছে। অবস্থা উত্তরণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের কাছ (আইএমএফ) থেকে হাসিনা আমলে চুক্তি হওয়া ঋণের অর্থ ছাড় করার চেষ্টার অংশ হিসেবে দাতা সংস্থাটির দেয়া প্রেসক্রিপশনে পরোক্ষ কর বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সাময়িকভাবে এর মাধ্যমে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি ও আইএমএফের ঋণের অর্থ ছাড় করা সম্ভব হলেও বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ওপর সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রভাব হবে তীব্র ও নেতিবাচক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও