গাজার যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা ক্ষীণ

কালের কণ্ঠ ড. ফরিদুল আলম প্রকাশিত: ০৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:৪১

গাজায় যুদ্ধবিরতি আলোচনার মাঝেই নতুন বছরের প্রথম দিনে জাবালিয়া ও মধ্য বুইরেজ শরণার্থী শিবির এবং খান ইউনিস শহরসহ বেশ কয়েকটি স্থানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, যেখানে শিশুসহ ২২ জনের মৃত্যুর খবর জানা গেছে। এর আগে গাজায় চালু থাকা শেষ হাসপাতালটিতে হামলার ফলে বন্ধ হয়ে গেছে সেটিও, চিকিৎসাব্যবস্থায় পুরোপুরি ধস নেমেছে। এই অবস্থায় কয়েক মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং আরব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যস্থতায় যে যুদ্ধবিরতি আলোচনা চলছিল, সেটি প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সময়কালের মধ্যে শেষ করে এ বিষয়ে একটি চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব কি না, তা নিয়ে গভীর সংকট দেখা দিয়েছে। দূরত্ব বেড়েছে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যেও।


দুই মাসের একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছানো নিয়ে দুই পক্ষের তরফ থেকে যে প্রস্তাবগুলো দেওয়া হয়েছিল, তা নিয়ে আপত্তি তুলেছে ইসরায়েল। হামাসের পক্ষ থেকে ৩০ জন জিম্মিকে মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলের কারাগারে বন্দি হামাসের সদস্যদের মুক্তি এবং গাজায় মানবিক ত্রাণ সরবরাহের পথ উন্মুক্ত করার দাবি জানানো হলে ইসরায়েল সব জিম্মিকে জীবিত মুক্তি ছাড়া যুদ্ধবিরতিতে যেতে অনীহা প্রকাশ করে। তা ছাড়া হামাসের তালিকা অনুযায়ী সবাইকে মুক্তি দিতেও অনাগ্রহ প্রকাশ করেছে। এমন অবস্থায় আগামী ২০ জানুয়ারি নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের আগে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের পক্ষে কোনো ধরনের চুক্তির কৃতিত্বপ্রাপ্তির আর সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও