You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকারিভাবে আলু সংরক্ষণ করা দরকার

আলুর দাম অনেক বেড়েছে। এখন কৃষকদের উৎপাদিত আগাম জাতের নতুন আলু সীমিত আকারে উঠছে বাজারে। আমদানির মাধ্যমেও আলু আসছে বিদেশ থেকে। তবু এর দাম চড়া। ঢাকার খুচরা বাজারে গ্রেনুলা জাতের ভালো গোল আলু বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬০ টাকা। ডায়মন্ড জাতের ডিম্বাকার আলু বিক্রি হচ্ছে ৬৫ টাকায়। কার্ডিনাল জাতের লালচে আলুর দাম প্রতি কেজি ৭০ টাকা। নতুন আলুর দাম প্রতি কেজি ৮০ টাকা। দেড় মাস আগেও আলুর দাম ছিল প্রতি কেজি কমবেশি ৫০-৬০ টাকা।

এর উৎপাদন মৌসুম শেষ হয়েছে প্রায় নয় মাস আগে। এখন শীতকাল। মূল্য কমেছে বিভিন্ন শাকসবজির। কিন্তু আলুর দাম কমছে না। প্রয়োজন অনুপাতে কোল্ড স্টোরেজ থেকে আলু খালাস করা হচ্ছে না। এখনো আলু উৎপাদনের ভরা মৌসুম আসতে আরো প্রায় মাসখানেক বাকি। তাই বাজারে সরবরাহ সংকট অনুভূত হচ্ছে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে আলুর দাম বেশি। এক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদেরও কারসাজি আছে। সরকারের কাছে আলুর মজুদ নেই। কোল্ড স্টোরেজও নেই। ফলে বাজারে হস্তক্ষেপ করা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় শুধু কথা বলে আর বাজার পরিদর্শন করে পণ্যমূল্য হ্রাস করা কঠিন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন