ঢাকার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি: চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

বণিক বার্তা শফি মুহাম্মদ তারেক প্রকাশিত: ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১০:১৬

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি বিষয়, বিশেষত ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ শহরগুলোর জন্য। আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় প্রতিনিয়ত ব্যবহৃত প্রতিটি বস্তু থেকেই কিছু অপ্রয়োজনীয় উচ্ছিষ্ট অংশের উদ্ভব হয় যা ব্যবহারের অনুপযোগী, মূল্যহীন ও ত্রুটিপূর্ণ। এগুলোকে আমরা বর্জ্য পদার্থ কিংবা ময়লা নামেই আখ্যায়িত করে থাকি। এ বর্জ্য বিভিন্ন রকমের হতে পারে, যেমন গৃহস্থালি বর্জ্য, বাণিজ্যিক বর্জ্য এবং শিল্প বর্জ্য। বর্জ্য পদার্থকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে—একটি মিউনিসিপ্যাল কঠিন বর্জ্য, সাধারণত শহর বা পৌর এলাকায় উৎপন্ন গৃহস্থালি, বাণিজ্যিক এবং কিছু প্রাতিষ্ঠানিক বর্জ্যকে বোঝায়, যা শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগ্রহ করা হয়। আরেকটি শিল্প বর্জ্য, বিভিন্ন কারখানা ও উৎপাদনশীল কার্যক্রম থেকে আসে যা প্রায়ই রাসায়নিক এবং ভারী ধাতু দিয়ে দূষিত হয়।


বর্জ্য পদার্থ সাধারণত মানবস্বাস্থ্য, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এসব ক্ষতিকর প্রভাব বিবেচনায় রেখে বর্জ্য সংগ্রহ, পরিবহন, প্রক্রিয়াজাত, পুনর্ব্যবহার ও সঠিকভাবে নিষ্পত্তির মাধ্যমে পরিবেশ ও মানবস্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমানোর প্রক্রিয়াকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বলা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার চূড়ান্ত ধাপ সাধারণত ল্যান্ডফিল (ময়লার ভাগাড়), যেখানে বর্জ্য নিরাপদে নিষ্পত্তি করা হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্য হলো বর্জ্যের মানবস্বাস্থ্য, পরিবেশ অথবা নান্দনিকতার ওপর ক্ষতিকর প্রভাব কমানো। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার পদ্ধতিগুলো দেশভেদে (উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশ), অঞ্চলভেদে (শহর ও গ্রাম) এবং আবাসিক ও শিল্প খাতে ভিন্ন হতে পারে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য আলাদা পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও