বেতনভুক ‘বনসাই’ কেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় বুঁদ
১ মে রাষ্ট্রীয় ছুটি ছাড়া কী চেতনা অবশিষ্ট আছে এ দিবসের? কাগজে–কলমে যা–ই থাকুক, আনুষ্ঠানিক খাতে পর্যন্ত কর্মঘণ্টা আটের মধ্যে ‘সীমিত’ রাখায় উৎসাহ নেই অধিকাংশ নিয়োগকর্তার।
কর্মজীবী মানুষকে উপযুক্ত পারিশ্রমিক বা ভদ্রোচিতভাবে বললে ‘ভালো বেতন’ ঠিক সময়ে দেওয়া হবে কি না, তা যেন আর সর্বজনীন অধিকারের বিষয়ে নেই।
‘কর্মজীবী’ শব্দটি কানে এলেই তো নাকে গন্ধ আসে শ্রমিকের না শুকানো ঘামের। তাঁরা কাজ করেন তৈরি পোশাকশিল্পের জনাকীর্ণ কারখানায় কিংবা অনানুষ্ঠানিক ব্যবসা খাতে।
জীবন ধারণের উপযোগী বেতনের দাবি নিয়ে কাগজে রিপোর্ট পড়লেও মনে হয় এটা শ্রমজীবী মানুষের দেনাপাওনার আলোচনামাত্র।