কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দুর্নীতির করাল গ্রাস থেকে সহসা মুক্তি মিলছে কি?

ঢাকা পোষ্ট নীলাঞ্জন কুমার সাহা প্রকাশিত: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৪৬

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। যদিও বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি তথাপি, ভোট গ্রহণে বড় কোনো বিশৃঙ্খলা ও কারচুপির অভিযোগ ছাড়াই নির্বাচন শেষ হওয়ার কারণে নির্বাচন নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যে চাপ ও অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছিল তা ধীরে ধীরে প্রশমিত হচ্ছে।


কাজেই, ব্যাপক কোনো রাজনৈতিক অস্থিরতা বা ইস্যুর সৃষ্টির না হলে আপাতত রাজনীতির ময়দান শান্ত থাকবে বলেই ধরে নেওয়া যায়। তবে, অর্থনীতির অশান্ত পরিবেশ থেকে আমরা সহসা পরিত্রাণ পাব বলে মনে হচ্ছে না।


অর্থনীতি যে বিভিন্ন ব্যাধিতে আক্রান্ত তা অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্ধবার্ষিক জানুয়ারি-জুন ২০২৪ মুদ্রানীতি বিবৃতিতে প্রকাশিত হয়েছে। বিবৃতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক কতিপয় কারণ তুলে ধরেছে যা ২০২৩ সালের মন্থর অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতার জন্য দায়ী। এগুলোর নেতিবাচক প্রভাব না কমানো গেলে তা দেশের ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।


কারণগুলোর অন্যতম একটি হচ্ছে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বচাপ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, ২০২৩ অর্থবছরে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯.০২ শতাংশ যা ২০২২ অর্থবছরে তুলনায় ২.৮৭ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য ৬ শতাংশে রেখেছে সরকার। কিন্তু বাস্তবতার নিরিখে মূল্যস্ফীতিকে এই লক্ষ্যে টেনে রাখা কি আদৌ সম্ভব!


মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। যার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি এখনো তার প্রাক-কোভিড-১৯ প্রবৃদ্ধির স্তরে পুনরুদ্ধার করতে পারেনি। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে চলমান বাজেটে প্রস্তাবিত জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭.৫ শতাংশ অর্জন প্রায় অসম্ভব।


উপরন্তু, অর্থনীতিকে বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির হুমকি মোকাবিলা করতে হচ্ছে। কোভিড ১৯ অতিমারি, রাশিয়ার ইউক্রেনে আক্রমণ এবং ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট ব্যাঘাতের কারণে বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি ২০২২ সালে বহু দশকের উচ্চতায় ৮.৭ শতাংশে পৌঁছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও