ডিম আলু গোল-মালামাল

www.ajkerpatrika.com ড. মো. ফখরুল ইসলাম প্রকাশিত: ০৪ নভেম্বর ২০২৩, ০৯:৪৮

ডিমের দাম নাগালের বাইরে চলে যাওয়ার পর ক্রয়ক্ষমতা হারানো নিম্ন আয়ের মানুষের পুষ্টিপূরণ ক্ষমতা হারানোর ভীতি এখনো কাটেনি। এসব মানুষ আমিষের জন্য ডিম খাওয়ার কথা নিয়ে আর ভাবতে চান না। আমদানি করা ডিম প্রায় দেড় মাস পেরিয়ে যাওয়ার পরও দেশের বাজারে ঢুকেছে কি না, তা চিনতে পারবেন কেমন করে? দেশি ডিমের স্বাদের কথা ভুলে গেছেন কিন্তু বিদেশি সস্তা ডিমের রং ও স্বাদ কেমন তা পরখ করার ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও বাজারে আমদানি করা ডিমের আগমনের অপেক্ষায় থেকে থেকে হতাশ হয়েছেন।


অপেক্ষাকৃত কমদামি বিদেশি ডিমও যখন নাগালে ধরা দিচ্ছে না বলে সেটা ভুলে পেঁয়াজ-কাঁচা মরিচ ছাড়া দেশি আলুর ভর্তা বা ছালুন দিয়ে উদরপূর্তি করার মানসে দিন কাটাচ্ছেন, তখন দেশি আলুর বাজারে আগুন লাগার খবরে মাথায় বজ্রাঘাত শুরু হয়েছে। কৃষিমন্ত্রীর ভাষ্য থেকেই গণমাধ্যমে শোনা গেছে, এলাকা ও বাজারভেদে আলুর কেজিপ্রতি দাম ৬০, ৭০, ৮০ টাকা পর্যন্ত চাওয়া হচ্ছে। কারণ এখন জমিতে আলুর বীজ লাগানোর মৌসুম শুরু হয়েছে।


কোল্ডস্টোর বা হিমাগার থেকে সংরক্ষিত আলু একবার বাইরের বাতাসে বের করলে বেশি দিন রাখা যায় না। আলুর গায়ে চোখ বা চারা গজানোর লক্ষণ দেখা দেয়। হিমাগারে রাখা আলু বাইরের আলো-বাতাসে এলে দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে বীজ আলুতে পরিণত হয়। একই আলু কেউ খাদ্যের জন্য ব্যবহার করতে পারেন। কেউবা বীজ হিসেবে জমিতে লাগানোর জন্য কিনতে পারেন। এ বছর এমন একসময় আলুর দাম বেড়ে গেছে, যখন প্রাকৃতিক কারণে বাজারে শাকসবজির সরবরাহ খুব কম থাকে। সাধারণত বছরের এই সময়টাতে গোটা দেশের সাধারণ মানুষ বেশি করে আলু কিনে সবজির অভাব পূরণ করে থাকেন। এর সঙ্গে বীজআলু কেনার সময় শুরু হয়ে গেছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও