কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ইন্টারনেট গভর্ন্যান্সের যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

দেশ রূপান্তর নাজমুল আহসান প্রকাশিত: ২৫ অক্টোবর ২০২৩, ১০:১০

সামনের বিশ্বে প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলাতে পারাই হচ্ছে একটি বড় সম্ভাবনা এবং একই সঙ্গে সংকটের ক্ষেত্র। নতুন প্রযুক্তিতে উন্নত দেশসমূহ যেভাবে বিনিয়োগ করতে পারছে স্বাভাবিকভাবেই তার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না উন্নয়নশীল বিশ্ব। প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমেই আগামী বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করা এবং বিশ্বব্যবস্থার সুবিধাও আদায় করা সম্ভব। এটাই হচ্ছে প্রযুক্তির নতুন ঔপনিবেশ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে এটা হয়তো আরও বেশি প্রযোজ্য। নতুন বিশ্বে প্রযুক্তির মাধ্যমে সব সমস্যার সমাধান এখন প্রায় বাস্তব। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন প্রযুক্তিবিশ্বে মূল আলোচনার বিষয়। শুধু প্রযুক্তিবিদরাই নন, রাজনৈতিক নেতাদের কাছে এটি এখন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সাম্প্রতিক সময়ে প্রায় প্রত্যেকটা আন্তর্জাতিক জোটকে প্রযুক্তি আলোচনার ওপর গুরুত্বারোপ করতে দেখা গেছে। এবারের জি-৭ সম্মেলনে শেষে উন্নত দেশগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়ন সম্পর্কিত একটি নীতিপদ্ধতি প্রস্তুত করার কথা বলছে যেটাকে তারা হিরোসিমা গাইডলাইন হিসেবে উল্লেখ করছে।


ইন্টারনেট এখন আর শুধু তথ্য ও প্রযুক্তির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই এটি এখন সামগ্রিক সমাজব্যবস্থা ও শাসন প্রক্রিয়ার অংশ। এই প্রক্রিয়ায় অংশ হিসেবে সম্প্রতি জাপানের কিওটো শহরে ইন্টারনেট গভর্ন্যান্স ১৮তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়ে গেল যেখানে বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জসমূহ নিয়ে আলোচনা করা হয়। যার মধ্যে অন্যতম আলোচনার বিষয় ছিল ইন্টারনেট বা ডিজিটাল অধিকার, যেমনটা আলোচনার বিষয় এই সময়ের মানবাধিকার। মানবাধিকারের যে অনুষঙ্গগুলো আমাদের বাস্তব জগতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য একই ধরনের শর্ত প্রযোজ্য সাইবার স্পেসের ক্ষেত্রেও। বিশেষ করে সাইবার স্পেসে অংশগ্রহণ ও সুযোগ, প্রযুক্তির নিরাপদ ব্যবহার, যেকোনো ধরনের সহিংসতা থেকে মুক্ত থাকা, ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে মৌলিক অধিকার অর্জনের পথ সুগম করা ইত্যাদি আরও কত কত বিষয়। আর এ বিষয়গুলোই ইন্টারনেট গভর্নেন্সের অন্তর্ভুক্ত। আমরা অনুমান করতে পারি যত দিন যাবে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি বিশেষ করে সাইবার প্রযুক্তি আমাদের জীবনযাপন প্রক্রিয়ায় আরও উল্লেখযোগ্য মাত্রায় ভূমিকা পালন করবে এবং নিঃসন্দেহে তা মানুষের জীবনযাপনকে আরও বেশি সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্য করে দেবে। তাই প্রযুক্তিতে অংশগ্রহণে যেকোনো ধরনের বিভক্তি ও প্রতিবন্ধকতা অধিকারের স্বীকৃতি, সুরক্ষা ও বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে স্বীকৃত। আমাদের অভিজ্ঞতায় শাসনব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রতা ও দুর্নীতির পরিপ্রেক্ষিতে প্রায়ই অনলাইন ব্যবস্থা প্রণয়নের কথা বলি। অনেক সময় প্রচলিত ব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে অনলাইন ব্যবস্থায় রূপান্তরে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়। বর্তমান ব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির ঘাটতি সাইবার জগতে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও