নারীমুক্তির প্রতীক দেবী দুর্গা

ঢাকা পোষ্ট অমিত গোস্বামী প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০২৩, ১১:১৬

দেবী দুর্গা কে? ‘দ’ অক্ষর দৈত্যনাশক, ‘উ’-কার বিঘ্ননাশক, ‘রেফ’ রোগনাশক, ‘গ’ অক্ষর পাপনাশক ও ‘অ’-কার ভয়-শত্রুনাশক। অর্থাৎ, দৈত্য, বিঘ্ন, রোগ, পাপ ও ভয়-শত্রুর হাত থেকে যিনি রক্ষা করেন, তিনিই দুর্গা।অন্যদিকে শব্দকল্পদ্রুম অনুসারে, ‘দুর্গং নাশয়তি যা নিত্যং সা দুর্গা বা প্রকীর্তিতা’-অর্থাৎ, দুর্গ নামক অসুরকে যিনি বধ করেন তিনিই নিত্য দুর্গা নামে অভিহিতা। আবার শ্রীশ্রীচণ্ডী অনুসারে এই দেবীই ‘নিঃশেষদেবগণশক্তিসমূহমূর্ত্যাঃ’ বা সব দেবতার সম্মিলিত শক্তির প্রতিমূর্তি।


দেবী দুর্গার সৃষ্টি হলো কী করে? মহিষাসুর দেবতাদের একশ বর্ষব্যাপী একযুদ্ধে পরাস্ত করে স্বর্গের অধিকার কেড়ে নিলে বিতাড়িত দেবতাগণ প্রথমে প্রজাপতি ব্রহ্মা এবং পরে তাকে সাথে করে শিব ও নারায়ণের সকাশে গেলেন। তারা মহিষাসুরের বৃত্তান্ত শুনে ক্রোধে প্রজ্বলিত হয়ে উঠলেন।সেই প্রজ্বলিত তেজ থেকে দেবী দুর্গার আবির্ভাব। শিব ও নারায়ণের তেজের সাথে মিলিত হলো অন্যান্য দেবতাদের দেহ থেকে নির্গত সুবিশাল তেজরশ্মি। হিমালয়ে ঋষি কাত্যায়নের আশ্রমে সেই তেজঃপুঞ্জ একত্রিত হয়ে নারীমূর্তি ধারণ করল। ফলে দেবী দুর্গার অন্য নাম হলো কাত্যায়নী।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও