কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ঘটনা রাজপথে, লড়াই অনলাইনে

সমকাল রাজীব নন্দী প্রকাশিত: ২১ আগস্ট ২০২৩, ০৩:৩১

পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় বাংলা সিনেমা ‘ফাটাকেষ্ট’ দেখেছেন অনেকেই। নায়ক মিঠুনের মুখে সেই বিখ্যাত সংলাপ– ‘মারব এখানে, লাশ পড়বে শ্মশানে’। বাংলাদেশের রাজনীতির হয়েছে সেই ফাটাকেষ্ট দশা। এখন আমাদের জাতীয় রাজনীতির নির্বাচনী উত্তাপের রঙ্গমঞ্চে নায়করা মারবে রাজপথে, কিন্তু কমেন্ট পড়বে টপাটপ অনলাইনে, অর্থাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বাংলাদেশের সামনের নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক যোগাযোগের অংশ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং মিমস বড় ধরনের প্রভাব রাখতে যাচ্ছে।


সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে বাংলাদেশিদের তেমন বিচরণ নেই। তবে এ মুহূর্তে হঠাৎ টুইটারে বাংলাদেশি ব্যবহারকারীর অংশগ্রহণ হুহু করে বেড়ে গেছে। ফেসবুকে মিম ও পাল্টা মিমের মাধ্যমে বিদ্যুতায়ন ও লোডশেডিং নিয়ে একে অপরের ওপর ভার্চুয়াল আক্রমণ চালিয়েছিল দল দুটি (সূত্র: দি বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, ২ আগস্ট ২০২৩)। জুনের প্রথম সপ্তাহে দেশে যখন জোরেশোরে লোডশেডিং চলছিল, তখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও প্রধান বিরোধী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মধ্যে ভার্চুয়াল দুনিয়ায় এক তুমুল হাস্যরসাত্মক লড়াই দেখেছিলেন নেটিজেনরা। ফেসবুকে মিম ও পাল্টা মিমের মাধ্যমে বিদ্যুতায়ন ও লোডশেডিং নিয়ে একে অপরের ওপর ভার্চুয়াল আক্রমণ চালিয়েছিল দল দুটি।


সমসাময়িক গণমাধ্যমে মিমস একটি কেন্দ্রীয় মনোযোগের বিষয়। এক সময় ছোটগল্প, চুটকি, কৌতুক, কার্টুন, ক্যারিকেচার– এসব কনটেন্ট ‘কমিউনিকেশন টুলস’ হিসেবে কাজ করলেও এখন মিমস হয়ে উঠেছে জনপ্রিয়। কেন ও কীভাবে এই মিমস মানুষের যোগাযোগের কেন্দ্রীয় জগতে প্রভাব বিস্তার করে, তা নিয়ে গবেষণাও হচ্ছে। বাংলাদেশে ইন্টারনেটের মোট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১৩ কোটি। এর মধ্যে ফেসবুক ব্যবহার করেন ৫ কোটি ৯২ লাখ, ইনস্টাগ্রাম ৬৫ লাখ এবং লিঙ্কডইন ৭০ লাখ। আর ২০২৩ সালের শুরুর দিকের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশে টুইটার ব্যবহারকারীর সংখ্যা মাত্র ১০ লাখ ৫০ হাজার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও