শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই নৈরাজ্য বন্ধ হোক

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০২৩, ০৭:৩৩

দেশে বেকারত্ব বাড়ছে; কিন্তু সে অনুযায়ী কর্মসংস্থান বাড়ছে কি? সরকারি-বেসরকারি নিয়োগের জন্য কর্মীর চাহিদা আর আবেদনের সংখ্যার তফাত দেখলেই সে বাস্তবতা বোঝা যায়। ফলে যেকোনোভাবে একটি চাকরির ব্যবস্থা করাই অনেকের একমাত্র লক্ষ্য।


দূরে কোথাও না গিয়ে নিজ এলাকার নিকট-দূরত্বে চাকরি করার জন্য অনেকের পছন্দ এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে সেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি চাকরির জন্য খরচ করতে হয় লাখ লাখ টাকা।


এই নিয়োগ-বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণে থাকে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও তাঁদের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের হাতে। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কানাঘুষা চললেও রংপুরের মিঠাপুকুরে এর একটি বাস্তব চিত্র পাওয়া যায়।

প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দেখভালের জন্য একটি ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকে। এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক ও অন্যান্য জনবল নিয়োগ দিয়ে থাকে এই কমিটি। এখন জেলা-উপজেলাগুলোয় স্থানীয় সংসদ সদস্যদের প্রভাব ছাড়া সেসব ব্যবস্থাপনা কমিটি হয় না।


ফলে সেই কমিটি যাঁদের নিয়োগ দেয়, তা মূলত সংসদ সদস্য ও তাঁদের প্রভাবশালীদের নিয়ন্ত্রণেই হয়। আমরা দেখতে পাচ্ছি, মিঠাপুকুরে এমপিওভুক্ত নিম্ন ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, উচ্চমাধ্যমিক ও ডিগ্রি কলেজ এবং দাখিল, আলিম ও ফাজিল মাদ্রাসা রয়েছে ১৬৭টি। গত তিন বছরে মিঠাপুকুর উপজেলায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক, অফিস সহকারী, অফিস সহায়ক, ল্যাব সহকারী, আয়া, নৈশপ্রহরী ও নিরাপত্তাকর্মী পদে দেড় শতাধিক নিয়োগ হয়েছে। এসব পদের জন্য অনেকের কাছ থেকে ৩ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও