বাঙালির তীর্থস্থানে একদিন

সমকাল অমিতোষ পাল প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২৩, ০২:০১

খুলনার পাইকগাছা উপজেলার ওয়াজেদ আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সদানন্দ কুমার বিশ্বাস তাঁর শিক্ষার্থীদের নিয়ে গত ৮ ফেব্রুয়ারি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে গিয়েছিলেন। সমাধিসৌধের পাশে দাঁড়িয়েই তিনি বললেন– ‘বাংলাদেশকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে’। ইতিহাস জানা নতুন প্রজন্মের জন্য খুবই প্রয়োজন।


 বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাই কেবল নন; আওয়ামী লীগ বা অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরাই নন; টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া আর রূপসা থেকে পাথুরিয়া– দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ পুণ্যভূমি টুঙ্গিপাড়ায় যান। দেশি-বিদেশি বিশিষ্ট ব্যক্তির ভিড়ও কম নয়। প্রতিদিনই হাজারো মানুষের ফুলেল শ্রদ্ধায় সিক্ত হচ্ছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি শেখ মুজিবুর রহমান। বঙ্গবন্ধুর জন্মভূমি ও সমাধিস্থল টুঙ্গিপাড়া এভাবে পরিণত হয়েছে বাঙালি জাতির তীর্থস্থানে।


টুঙ্গিপাড়ার পরতে পরতে ছড়িয়ে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ও সখ্যের গল্প। টুঙ্গিপাড়ায় নিজের বাড়ির পাশের যে ঘাট থেকে বঙ্গবন্ধু নৌকায় উঠতেন সেই হিজলতলা ঘাটে বসে কথা হয় তাঁর চাচাতো ভাই শেখ বোরহান উদ্দিনের সঙ্গে। ঢাকা থেকে যখন হেলিকপ্টারে করে বঙ্গবন্ধুর লাশ টুঙ্গিপাড়ায় নেওয়া হয়, সেই দৃশ্যের সাক্ষীও তিনি। তিনি বলেন, হিজলতলা ঘাট থেকে কিছু দূরে গিয়েই নদীটি মিশেছে বাইগার নদীর সঙ্গে। গোপালগঞ্জ যেতে হলে বাইগার নদী হয়ে যেতে হতো। সেখান থেকে পরে স্টিমারে তিনি ঢাকা, কলকতায় যাতায়াত করতেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও