You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বৈশ্বিক-আঞ্চলিক তৎপরতা: সমাধান কতদূর?

জাতিসংঘ এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমাদেশগুলো রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীনের উদ্যোগে মিয়ানমারের নেয়া পাইলট প্রকল্পের বিরোধিতা করে, মিয়ানমারের চলমান পরিস্থিতিতে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরুর বিরুদ্ধে তাদের মত ব্যক্ত করেছে। তারা মনে করে মিয়ানমারের পরিবেশ এখনও প্রত্যাবাসনের জন্য অনুকূল নয়। পাইলট প্রকল্পের কোন দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখা না গেলেও এর পরপরই রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিভিন্ন দাতাদেশ ও সংস্থার প্রতিনিধিরা পরিদর্শনে আসে।

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর চালানো নির্যাতন-নিপীড়নের তথ্যানুসন্ধানে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রধান কৌঁসুলি করিম আসাদ আহমাদ খান ৬ জুলাই আইসিসির ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন। ক্যাম্প পরিদর্শনের সময় তাঁরা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর একটি প্রতিনিধি দলের সাথে সাক্ষাৎ করে তাদের কাছ থেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অত্যাচার, নৃশংসতা,তাদের পালিয়ে আসার পরিস্থিতি এবং রোহিঙ্গা নারীদের ওপর সেনাবাহিনীর বর্বরতার বিষয়ে অবহিত হন। আইসিসি রোহিঙ্গা জেনো সাইডে জড়িত মিয়ানমারের সেনা সদস্যদের বিচার ও জবাব দিহির আওতায় আনার জন্য এসব তথ্য সংগ্রহ করছে। আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পরিস্থিতি, আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থা ও তাদের সহায়তা নিয়ে আলোচনা করেন এবং খাদ্য সহায়তা কমিয়ে দেওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এর ফলে ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির পাশাপাশি নারী ও শিশুদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে তিনি তার মত প্রকাশ করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়ার নেতৃত্বে মার্কিন প্রতিনিধি দল ১২ জুলাই রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা রোহিঙ্গা কমিউনিটি নেতা ও প্রতিনিধিদের সাথে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আবাসন, প্রত্যাবাসনসহ নানা বিষয়ে মতবিনিময় করে। মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের বক্তব্য শোনার পর নিজেদের মধ্যে সংঘাতে না জড়িয়ে প্রত্যাবাসন ও মিয়ানমারের নির্যাতনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক বিচারের জন্য ধৈর্য্য ধরতে তাদের প্রতি আহ্বান জানায়। এ সময় রোহিঙ্গারা নিরাপদ, টেকসই ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসন কার্যক্রম শুরু করতে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ কামনা করে। মার্কিন প্রতিনিধি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও সহায়তায় বিষয়ে আগের মতোই পাশে আছে জানিয়ে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় মিয়ানমার এবং বাংলাদেশের উদ্যোগগুলোর সমর্থনে আরও ৭৪০ কোটি টাকা অনুদানের ঘোষণা করে যা মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা, বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গা,তাদের আশ্রয়দানকারী জনগোষ্ঠী ও অন্যদের সহায়তার জন্য দেওয়া হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন