কে এগিয়ে: পরিশ্রম না কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

সমকাল সৈয়দ মিজানুর রহমান প্রকাশিত: ০৯ জুলাই ২০২৩, ০২:০১

পৃথিবীতে এখন বড় রাজনীতি হলো, মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখতে পারার কৌশল বাস্তবায়ন করা। সম্ভবত বাজার অর্থনীতির সবচেয়ে বড় সাফল্যও এটি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শিক্ষার প্রসারের নামে মানুষকে অশিক্ষিত ও কুশিক্ষিত বানিয়ে রাখাও রাজনৈতিক দর্শনের অংশ হয়ে উঠেছে। সে বিবেচনায় আমাদের ভেবে দেখা প্রয়োজন– কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রভাব বিস্তার করে যদি মানুষকে বিচার-বিবেচনাহীন করে রাখা যায়, মানুষের কাছে মানুষ যদি প্রয়োজনহীন হয়ে পড়ে, তবে সেই মনুষ্যহীন পৃথিবীর ভবিষ্যৎ কী?


ছোটবেলায় আমরা গণিত অনুশীলন করতাম। রাফ খাতার সেই গণিত হয়তো পরীক্ষার বৈতরণী পার হওয়া ছাড়া তেমন কাজে না লাগলেও দীর্ঘ অনুশীলনের ফলে আমাদের মগজ সুঠাম হয়েছে। একইভাবে পৃথিবীতে অনেক কাজই হয়তো সরাসরি আমাদের ফল দেয় না। ফল পেতে সহায়তা করে। এ জন্য কাজ করা জরুরি। বিশেষত মগজের কাজ। হাল আমলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম করে একদল মানুষ মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে সবকিছু খেলোভাবে উপস্থাপন করার কৌশল হাতে নিয়েছে, যা প্রকারান্তরে মানুষের জীবনকে কঠিন করে তুলবে। স্মর্তব্য, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এ শক্তিকে মানুষের সহায়ক শক্তি ব্যবহার করে কাজের গতি বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। অন্যদিকে এসব প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীলতামূলক আত্মসমর্পণ হবে আত্মঘাতী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও