বিভ্রান্তি সৃষ্টির কোনো সুযোগ নেই

মার্কিন সরকার বাংলাদেশের ব্যাপারে নতুন ভিসানীতি প্রণয়নের পরই বিভিন্ন লোক এটা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা ও লেখালেখিতে ব্যস্ত হয়েছেন। ঠিক তখনই কিছু সমাজসচেতন মানুষ আমাকে অনুরোধ করলেন এ ব্যাপারে মূলত আইনি দিক উল্লেখ করে লেখার জন্য, যে কারণে আমার লেখাটি একটু ভিন্ন ধরনের। তাঁদের অনুরোধের কারণ এই যে আমার জীবনের এক যুগের বেশি সময় কেটেছে যুক্তরাজ্যের অভিবাসন, তত্সংক্রান্ত আইন ও পদ্ধতি নিয়ে কাজ করে। তখন আমি যুক্তরাজ্য ইমিগ্রেশন অ্যাডভাইজারি সার্ভিসে কর্মরত ছিলাম।


সে সময়ে পদাধিকার বলে আমার দায়িত্ব ছিল ব্রিটিশ ভিসা, ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাদের, পুলিশ ও ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভিসা বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে ভাষণ প্রদান করা। তা ছাড়া অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন রাষ্ট্র তাদের দেশে ইমিগ্রেশন আপিল পদ্ধতি প্রবর্তনের উদ্দেশ্যে শিক্ষা নেওয়ার জন্য যেসব কর্মকর্তাকে যুক্তরাজ্যে প্রেরণ করত, তাঁদের প্রশিক্ষণ প্রদানের দায়িত্ব যে কজনের ওপর বর্তাতো, আমি ছিলাম তাঁদের একজন।


অনেকেরই প্রশ্ন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের আইনি ক্ষমতা নিয়ে। আমাদের মতো যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণয়ন ক্ষমতা সে দেশের দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা কংগ্রেসের ওপর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও