কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাজেটে যেসব বিষয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া জরুরি

যুগান্তর মনজু আরা বেগম প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২৩, ১৬:৫৫

প্রতিবছরের মতো এবারও ৭ লাখ ৬১ হাজার ৯৯১ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা হতে যাচ্ছে। অর্থনৈতিক মন্দা অবস্থার কারণে এবারের বাজেট কেমন হতে যাচ্ছে এ নিয়ে অনেকের মনে কৌতূহল কাজ করছে। জানা যায়, এবারের বাজেটে অধিক সংখ্যক মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আনার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ আছে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা। আসছে অর্থবছরে এ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি খাতে ৬ লাখ কোটি টাকা বাড়ানো হচ্ছে। এ বছর প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৭.৫ শতাংশ।


মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গত ১ মে বাজেট বৈঠকে দেশে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে পাঁচটি নির্দেশনা দিয়েছেন। প্রথমত, সরকারি ব্যয়ে কঠোরভাবে কৃচ্ছ্রসাধন, এডিপি বাস্তবায়নের হার বাড়াতে মনিটরিং বৃদ্ধি করা, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখা, হুন্ডি প্রতিরোধ করে বৈধপথে রেমিট্যান্স বাড়ানো এবং গ্রামীণ উন্নয়নে গুরুত্ব প্রদান। রিজার্ভ সংকটের কারণে তিনি সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণের ব্যাপারে যাচাই-বাছাই করে অনুমোদন দিতে নির্দেশনা দিয়েছেন। দেশের অর্থনৈতিক সংকটের মুহূর্তে আগামী বাজেটের প্রাক্কালে এ বিষয়গুলোর ওপর তিনি গুরুত্ব প্রদান করতে বলেছেন, যা নিঃসন্দেহে সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা। কিন্তু দেশে প্রধান সমস্যা-দুর্নীতি, যার কারণে দেশের উন্নয়নমূলক অনেক কর্মকাণ্ড ব্যাহত হচ্ছে। দুর্নীতির কারণে সময়ক্ষেপণ করে প্রকল্প ব্যয় বৃদ্ধি করা হচ্ছে। হাজার হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ রয়েছে, তা কীভাবে আদায় করা হবে। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে বাজার পরিস্থিতির ক্রমাগত যে অবনতি ঘটছে, তা কীভাবে রোধ করে জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে হবে- সে বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি। তিনি বলেননি, দেশে লাখ লাখ বেকারের কর্মসংস্থানের সুযোগ কীভাবে সৃষ্টি হবে। বলেননি, দেশ থেকে পাচারকৃত বিপুল পরিমাণ অর্থ আদায়ের কথা। জানা যায়, দেশ থেকে বছরে ৭৮ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়। অর্থ পাচারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিশ্বে ২য় অবস্থানে রয়েছে। বিপুল পরিমাণ এ টাকা ফিরিয়ে আনতে পারলে আমাদের অর্থনীতির ভিত আরও মজবুত অবস্থানে গিয়ে দাঁড়াবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও