বিশ্ববিদ্যালয় কি আত্মীয় পুনর্বাসনকেন্দ্র

প্রথম আলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২৩, ০৮:৩৫

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হলেই তাঁদের আত্মীয়স্বজনের প্রতিভা ও মেধা বিকশিত হতে থাকে এবং অনায়াসে চাকরি পেয়ে যান। এর আগে উপাচার্যদের স্বজনপ্রীতি, কন্যা ও জামাতাপ্রীতির বহু খবর ছাপা হয়েছে।


একজন উপাচার্য তো তাঁর স্বজনকে চাকরি দেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগবিধি পর্যন্ত বদলে ফেলেছিলেন। ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে একাধিক উপাচার্য রাতের অন্ধকারে ক্যাম্পাস ছেড়েছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে কোনো কোনো উপাচার্যকে।


২৩ মে প্রথম আলোয় ‘বিএসএমএমইউ: উপাচার্যের আত্মীয় হলেই চাকরি’ শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদের সময়ে নিয়মরীতি ভঙ্গ করে আত্মীয়স্বজনকে চাকরি দেওয়া, টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়া, বিমানভাড়ায় অনিয়ম, দোকান ও ক্যানটিন ভাড়ার টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তহবিল জমা না দেওয়ার অভিযোগ এসেছে।


প্রথম আলোর খবর থেকে আরও জানা যায়, উপাচার্যের ছোট ছেলে তানভীর আহমেদ ২০২২ সালের ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্নাতকোত্তর (এমডি–এমএস) কোর্সের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে পাওয়া নথিতে দেখা যায়, ওই পরীক্ষার সার্বিক তত্ত্বাবধান কমিটির প্রধান ছিলেন উপাচার্য নিজে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম হলো পদাধিকারীদের কারও আত্মীয়স্বজন চাকরির জন্য দরখাস্ত করলে তিনি নিয়োগপ্রক্রিয়ায় থাকতে পারবেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও