সিডিএ ক্ষতিপূরণ দেবে কার টাকায়

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৮:৩১

২০০৮ সালে প্রণীত চট্টগ্রাম নগরের বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনায় (ড্যাপ) খালের পাড় থেকে ১২ ফুটের মধ্যে কোনো ধরনের স্থাপনা করা যাবে না বলে নির্দেশনা ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশনা অগ্রাহ্য করে খাল ঘেঁষে বহু ভবন নির্মিত হয়েছে। এখন খাল উদ্ধার প্রকল্পের অংশ হিসেবে সেসব ভবন ভাঙতে গিয়ে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (সিডিএ) ২২৪ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ভবনের মালিকদের। 


প্রশ্ন হলো, ড্যাপের নির্দেশনা অমান্য করে এসব ভবন নির্মিত হলো কীভাবে? এর মধ্যে খালের পাড় ঘেঁষে কোনো কোনো ভবন নির্মাণের সময়ই হেলে পড়ে। নগরে অবৈধ, অনুমোদনহীন ও নকশাবহির্ভূত স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ করার দায়িত্ব সিডিএর। আর খাল ও খালের দুই পাশ দেখাশোনা করে থাকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। 

স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন উঠবে, অবৈধ ভবন নির্মাণ ও খাল দখল বন্ধে সিডিএ ও সিটি করপোরেশন কোনো ব্যবস্থা নিল না কেন? দুই সংস্থার কর্মকর্তারা বলেছেন, তাঁদের লোকবলের অভাব আছে। অদ্ভুত যুক্তি। লোকবলের ঘাটতি বা অভাবের কথা তাঁরা আগে বললেন না কেন? আইন ভঙ্গ করে যখন একের পর এক ভবন তৈরি হয়েছে, তখন দুই সংস্থার কর্মকর্তারা রহস্যজনকভাবে নীরব থাকাই শ্রেয় মনে করেছেন। 


এ ধরনের ভবনের নকশা কীভাবে অনুমোদন করিয়ে নেওয়া হলো, কিংবা নকশার বাইরে গিয়েও ভবন নির্মাণ করে মালিকেরা পার পেয়ে গেলেন, সেই প্রশ্নের জবাব সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দিতে হবে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে সিডিএ ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশেই এসব ভবন নির্মিত হয়ে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও