You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এক যুগে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউটের অর্জন কী?

শুধুমাত্র বাংলা নয়, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মাতৃভাষা সংরক্ষণ, গবেষণা ও বিকাশের লক্ষ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউট নিজেই চলছে ধুঁকে ধুঁকে। অন্য দেশের ভাষা তো দূরের কথা, বাংলাদেশেই বিভিন্ন নৃ-গোষ্ঠীর ভাষার সংরক্ষণে কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না প্রতিষ্ঠানটি। 

১৩ বছর হয়ে গেল, এখনও অনুমোদিত পদই পূরণ করতে পারেনি এ ইন্সটিটিউট। সেখানে কাজ করার কথা ৯৮ জনের। আছেন ৩৮ জন। কবে লোক নিয়োগ হবে? এ প্রশ্নে জবাব মিলল ‘প্রক্রিয়াধীন’। 

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন হওয়ায় আমলাতান্ত্রিক নানা জটিলতার বিষয়টিও উঠে আসছে কর্মীদের ভাষ্যে। 

এই কর্মীদের বেশিরভাগই প্রশাসনিক, যারা এক দপ্তর থেকে অন্য দপ্তরে বদলি হন কদিন পরপর। ফলে আগের কর্মকর্তার কাজের ধারাবাহিকতা থাকে না। অনেক ক্ষেত্রে নতুন কর্মকর্তারা এসে আগের সিদ্ধান্ত জানা বোঝার আগেই আবার বদলির আদেশ পেয়ে যান। 

আগের নেয়া একটি ‘বড় সিদ্ধান্ত’ ১০ বছর ধরে ঝুলে যাওয়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে একজন পরিচালকের জবাব মিলেছে, তিনি নতুন এসেছেন, এসবের কিছু জানেন না। 

‘মাতৃভাষা’ পত্রিকাসহ বেশ কিছু প্রকাশনা নিয়মিত প্রকাশের কথা থাকলেও সেগুলো নিয়মিত প্রকাশ হয় না। ভাষা নিয়ে নিয়মিত গবেষণাধর্মী লেখা না পাওয়ার জন্যই এমনটি হচ্ছে বলে কর্মীদের ভাষ্য। 

২১ ফেব্রুয়ারি উদযাপন, সেমিনার, নিউজ লেটার ও স্মরণিকা প্রকাশ এবং পদক প্রবর্তন ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির কার্যত উল্লেখযোগ্য কোনো কাজ নেই। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন